শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

ইসলামের মৌলিক ইবাদতসমূহের মধ্যে নামাজ সর্বোচ্চ গুরুত্বের অধিকারী। শুধু ব্যক্তির জন্যই নয়, একজন অভিভাবক, পরিবারপ্রধান ও নেতা হিসেবে তার অধীনস্থদের নামাজের প্রতি যত্নবান হতে বলা ইসলামের নির্দেশিত দায়িত্ব। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা নামাজের আদেশ এবং পরিবারের প্রতি নামাজে তাকিদ— এই দুটি বিষয়কে পৃথক নির্দেশনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এর দ্বারা বোঝা যায়, নামাজ আদায় করা যেমন ব্যক্তিগত দায়িত্ব, তেমনি পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজে সচেতন করা সামাজিক ও ধর্মীয় দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত।

বিশেষত শিশুদের ছোটবেলা থেকে নামাজের প্রতি অভ্যস্ত করা, তাদের প্রতি স্নেহময় শাসন প্রয়োগ এবং পরিবারে নেক আমলের পরিবেশ তৈরির বিষয়ে হাদিসে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। ঘুম থেকে জাগিয়ে দেওয়া, পানি ছিটিয়ে নামাজে উৎসাহ দেওয়া ইত্যাদি বিষয় পরিবারে পারস্পরিক তাকওয়া, সহমর্মিতা ও ইবাদতপরায়ণতা গড়ে তোলে। নিম্নে এ বিষয়ে কোরআন-সুন্নাহর নির্দেশনা, শিক্ষামূলক শাসনপদ্ধতি এবং নামাজে উদ্বুদ্ধ করার বাসবমুখী উপায় আলোচিত হয়েছে।

পরিবার-পরিজনকে নামাজের নির্দেশনা প্রদান : মুসলমানের জন্য নামাজ আদায় করা যেমন ফরজ, তেমনি পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজের প্রতি যত্নবান হতে বলাও একটি দায়িত্ব।

কোরআনুল কারিমে দুটি পৃথক নির্দেশ রয়েছে— ১) পরিবারকে নামাজের আদেশ দেওয়া ও ২) নিজে নামাজ আদায়ে অবিচল থাকা। কোরআনের বিভিন্ন স্থানে এই দুটির ফলাফল হিসেবে আল্লাহ এমন প্রতিদান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, যা হৃদয়কে উত্ফুল্ল করে। যেমন— প্রথমত. নামাজ আদায় করলে রিজিকের ঘাটতি হবে না। বরং আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে ইবাদতে মনোযোগী হলে তিনি অপ্রত্যাশিত উৎস থেকে রিজিক প্রদান করবেন।
কাজেই মানুষের নিজের জ্ঞান, মর্যাদা বা পরিশ্রমের ওপর ভরসা করে ইবাদত ছেড়ে দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। বরং নামাজ কায়েম করলেই মহান আল্লাহ রিজিক সহজ করে দেবেন। দ্বিতীয়ত, নামাজ মানুষকে তাকওয়ার দিকে নিয়ে যায়। আর তাকওয়াই দুনিয়া ও আখিরাত উভয়ের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। আল্লাহ বলেন, ‘এবং নিজ পরিবারবর্গকে নামাজের আদেশ করো এবং নিজেও তাতে অবিচলিত থাকো। আমি তোমার কাছে রিজিক চাই না। রিজিক তো আমিই দেব। আর শুভ পরিণাম তো তাকওয়ারই।’
(সুরা : ত্ব-হা, আয়াত : ১৩২)

ছোটবেলা থেকে নামাজের প্রতি অভ্যস্ত করা : অভিভাবকের দায়িত্ব হলো সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই নামাজের প্রতি অভ্যস্ত করা। এ বিষয়ে রাসুলুুল্লাহ (সা.) সুস্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন। সাত বছর বয়সে সন্তানদের নামাজের নির্দেশ দিতে হবে, অভ্যাস করাতে হবে এবং উৎসাহ দিতে হবে। ১০ বছর বয়সেও তারা অবহেলা করলে হালকা ও শিক্ষামূলক শাসন করা যেতে পারে। এ শাসন কঠোর শাস্তি নয়; বরং নিয়ম-শৃঙ্খলা ও ইবাদতের অভ্যাস দৃঢ় করার জন্য স্নেহপূর্ণ ও নিয়ন্ত্রিত তাগিদ।

আমর ইবনে শুয়াইব তাঁর বাবা থেকে এবং তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও। ১০ বছর হলে প্রয়োজনে নামাজের জন্য প্রহার করো। আর তাদের শোয়ার জায়গা পৃথক করে দাও।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

নামাজে উৎসাহ প্রদানে সামান্য কঠোরতা : যে পরিবারে পরস্পরকে নেক আমলে জাগিয়ে তোলা হয়, সেখানে আল্লাহর রহমত নাজিল হয়। ঘুম থেকে ওঠাতে পানি ছিটানোর প্রসঙ্গ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এটি সহানুভূতিশীল উৎসাহ, কঠোরতা নয়। অর্থাৎ জোর না করে, ঝগড়া না করে, নম্রভাবে নামাজে উদ্বুদ্ধ করা। পরিবারে পরস্পরকে নেক আমলের দিকে ধাবিত করা একটি মহান সুন্নাত। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ ওই ব্যক্তিকে রহমত করুন, যে নিজে রাতে সালাত আদায় করতে দাঁড়িয়েছে এবং তার স্ত্রীকে জাগিয়েছে, সে যদি দাঁড়াতে অস্বীকার করে তার মুখে পানি ছিটিয়েছে। আল্লাহ ওই নারীকেও রহমত করুন, যে নিজে রাতে সালাত আদায় করতে দাঁড়িয়েছে এবং তার স্বামীকে জাগিয়েছে, যদি সে দাঁড়াতে অস্বীকার করে তার মুখে পানি ছিটিয়েছে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৪৫০)

পরিশেষে বলা যায়, পরিবার-পরিজনকে নামাজে উদ্বুদ্ধ করা শুধু উপদেশমূলক দায়িত্ব নয়; এটি কোরআন-সুন্নাহ দ্বারা প্রণীত একটি ইতিবাচক সামাজিক দায়িত্ব। আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে পরিবারকে নামাজের আদেশ দেওয়া এবং নিজে নামাজে অবিচল থাকা—উভয়ই ঈমানি জীবনের মৌলিক অঙ্গ। এর ফলাফল হিসেবে আল্লাহ পৃথিবীর জীবনকে সহজ করে দেন, রিজিকের দরজা খুলে দেন এবং তাকওয়ার মাধ্যমে দুনিয়া-আখিরাতের সাফল্য নিশ্চিত করেন।

অতএব মুসলিম পরিবারে ইবাদত ও তাকওয়াভিত্তিক পরিবেশ তৈরি করা, সন্তানদের শৈশব থেকেই নামাজের অভ্যাস গড়ে তোলা এবং স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক নেক আমলে সহযোগিতা করা এসবই একটি সফল, সুষ্ঠু ও কল্যাণমুখী পারিবারিক জীবনের ভিত্তি। নামাজ শুধু ব্যক্তিগত দায় নয়; এটি পরিবার, সমাজ ও উম্মাহর সামগ্রিক উন্নতির পথপ্রদর্শক।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য