শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫২, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

ইসলাম আরবদের মধ্যে এমন এক সময়ে আগমন করেছিল, যখন ঈসা (আ.)-এর পর ওহির ধারাবাহিকতা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই সময় আরবরা সত্য ধর্ম থেকে বিচ্যুত হয়ে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া মূর্তিগুলোর পূজা করতে শুরু করেছিল। ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, ‘নুহ (আ.)-এর সম্প্রদায় যেসব মূর্তি পূজা করত, তা পরবর্তীকালে আরবদের মধ্যেও প্রচলিত হয়েছিল। ওয়াদ ছিল দুমাতুল জান্দালের কালব গোত্রের মূর্তি, সুওয়া ছিল হুযাইল গোত্রের, ইয়াগুস ছিল মুরাদ গোত্রের—পরে সাবার নিকটস্থ আল-জাওফ অঞ্চলের গুতাইফ গোত্রেও তা ছড়িয়ে পড়ে।

ইয়াউক ছিল হামদান গোত্রের, আর নাসর ছিল হিময়ার গোত্রের জুলকুলা পরিবারভুক্ত লোকদের পূজার মূর্তি। প্রকৃতপক্ষে এগুলো ছিল নুহ (আ.)-এর যুগের ধার্মিক ব্যক্তিদের নাম। তাদের মৃত্যু হলে শয়তান মানুষকে তাদের স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করতে এবং তাদের নাম সংরক্ষণ করতে প্ররোচনা দেয়। প্রথমে এগুলো শুধু স্মৃতিচিহ্ন ছিল; কিন্তু প্রজন্মের পর প্রজন্ম অতিক্রান্ত হলে এগুলোকেই মানুষ উপাস্য রূপে গ্রহণ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯২০)

ঠিক সে সময়ই  মুহাম্মদ (সা.) আগমন করেন এবং মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে, মূর্তিপূজা থেকে একমাত্র আল্লাহর একত্ববাদে ফিরিয়ে আনতে শুরু করেন। তারপর নবী করিম (সা.) যখন মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে হিজরত করেন, তখন সেখানে ইহুদি, খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের বসবাস ছিল। নবীজি তাদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি অনুসরণ করেন। সহাবস্থান বলতে এমন একটি সমাজব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে বিভিন্ন মতবাদ, ধর্ম কিংবা সামাজিক অবস্থানের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সমাজের ভিন্ন ভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বোঝাপড়া, সম্মান ও সহযোগিতা থাকে এবং যা যুদ্ধ, বৈরিতা বা সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকে।

পবিত্র কোরআন মানবসমাজকে শান্তিপূর্ণ ও বিবাদমুক্ত জীবনযাপনের নির্দেশ দিয়েছে। ইসলাম ঘোষণা করেছে যে সমগ্র মানবজাতি মূলত একক আত্মা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘হে মানবজাতি! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে স্মরণ করো, যিনি তোমাদের একক আত্মা থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা থেকে তাঁর সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন, এবং সেই দুজন থেকে বহু পুরুষ ও নারীকে ছড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহকে ভয় করো, যার নামে তোমরা একে অপরের থেকে অধিকার চাও এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট রাখো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ওপর সদা পর্যবেক্ষক।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১)

এই আয়াত প্রমাণ করে যে এই পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ মানবতার এক অবিচ্ছেদ্য অংশীদার এবং তারা মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের অধিকার রাখে—ধর্ম, বর্ণ, জাতি বা জন্মপরিচয়-নির্বিশেষে। ইসলাম প্রতিটি মানুষের মৌলিক সম্মান ও অধিকার নিশ্চিত করেছে, যা মানবতার সামগ্রিক মর্যাদার সঙ্গে সম্পর্কিত। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘নিশ্চয়ই আমি আদম-সন্তানদের সম্মানিত করেছি, তাদের জলে-স্থলে যাতায়াতের ব্যবস্থা দিয়েছি, তাদের জন্য উত্তম রিজিকের ব্যবস্থা করেছি এবং আমি তাদের আমার অনেক সৃষ্টির ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।’ (সুরা : ইসরা/বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৭০)

মানুষের রূপ, রং, জাতি ও ভাষার ভিন্নতা ইসলামের দৃষ্টিতে বিভেদ সৃষ্টির কারণ নয়; বরং এগুলো আল্লাহর সৃষ্টিশক্তি, জ্ঞান ও সৃজনশৈলীর বহিঃপ্রকাশ। আল্লাহ বলেন : ‘আর তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে আসমান ও জমিনের সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও রঙের ভিন্নতা। নিশ্চয়ই এতে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা : রুম, আয়াত : ২২)

অতএব ইসলামের দৃষ্টিতে আন্তর্ধর্মীয় সহাবস্থান হলো—সমতা, ন্যায়, মানবিক মূল্যবোধ ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠন করা, যেখানে প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে ও মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপন করতে পারে। তবে মানবসমাজে বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। এ পার্থক্যগুলো ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, জাতি কিংবা সংস্কৃতি—যা-ই হোক না কেন, কোনো গোষ্ঠী যেন অপর গোষ্ঠীর ওপর অত্যাচার বা বৈরিতা না করে। কারণ এতে সমাজে শত্রুতা, ঘৃণা ও বিভাজনের বীজ বপন হয়, যা সাম্প্রদায়িক বৈরিতার জন্ম দেয় বরং, এসব ভিন্নতাকে পারস্পরিক বোঝাপড়া, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগানো উচিত। মানুষের মধ্যে পারস্পরিক পরিচয় ও সহযোগিতা বাড়ানোর মাধ্যমে একসঙ্গে সাধারণ কল্যাণের জন্য প্রচেষ্টা চালানোই ইসলামের মূল শিক্ষা। আল্লাহ বলেন : ‘হে মানবজাতি! আমি তোমাদের একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরকে জানতে পারো। নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহভীরু (ধার্মিক)।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয় যে মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি হলো তার তাকওয়া, আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা এবং আল্লাহর বিধান অনুযায়ী জীবনযাপন। শুধু জন্ম, জাতি, রং, ভাষা বা সামাজিক অবস্থান কখনোই শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড হতে পারে না।

ইসলামের আগমনের আগে যারা অন্যান্য ধর্মালম্বী ছিল তাদের প্রতি কোরআন কোনো অবজ্ঞা বা ঘৃণা প্রদর্শন করেনি; বরং তাদের প্রতি আচরণে সম্মান, সহনশীলতার নির্দেশ দিয়েছে। ইসলামের দাওয়াত হলো যুক্তি, উপদেশ ও কল্যাণ কামনার মাধ্যমে মানুষকে সত্যের পথে আহবান করা। আল্লাহ বলেন : ‘আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না সেই লোকদের প্রতি সদ্ব্যবহার করতে, যারা তোমাদের ধর্মের কারণে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে না বা তোমাদের ঘর থেকে তোমাদের তাড়িয়ে দেয়নি। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : মুনতাহিনা, আয়াত : ৮)

এ থেকেই বোঝা যায়, ইসলাম শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে এক বহুমাত্রিক সমাজ গড়ে ওঠার পথ দেখায়। এমনকি ইসলাম শুধু মুসলিমদের অধিকারকেই রক্ষা করেনি; বরং যেসব অমুসলিম মুসলমানদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ চুক্তি বা নিরাপত্তা চুক্তির অধীনে বসবাস করে, তাদের নিরাপত্তাও সমানভাবে নিশ্চিত করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি কোনো মুআহিদ (চুক্তিবদ্ধ অমুসলিম)-কে হত্যা করে, সে জান্নাতের সুগন্ধও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বছরের দূরত্ব থেকেও পাওয়া যায়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৯১৪)

এই হাদিস ইসলামের অসীম ন্যায়-নীতি ও মানবিক আচরণের সাক্ষ্য বহন করে। নবীজি (সা.) অমুসলিমদের নিরাপত্তা রক্ষা করতে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন এবং তাদের প্রতি যেকোনো আক্রমণকে গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা কঠোর শাস্তিযোগ্য।

ইসলামে অন্যান্য ধর্মের সঙ্গে সহাবস্থানের নীতিমালা

ইসলাম জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এমন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, যা মানব প্রকৃতি ও সামাজিক শান্তির সঙ্গে গভীরভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মুসলমানদের সহাবস্থানের ক্ষেত্রেও ইসলাম কিছু মৌলিক ও ভারসাম্যপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। এর মূল লক্ষ্য হলো—ন্যায়, সম্মান, শান্তি ও সুসম্পর্ক বজায় রেখে একটি আদর্শ সমাজ গঠন করা। যেমন—

১. ইসলামী পরিচয়ের প্রতি গর্ব ও দৃঢ়তা পোষণ করা

মুসলমানদের উচিত, তাদের ইসলামী পরিচয়কে গর্বের সঙ্গে ধারণ করা। ইসলাম শুধু বিশ্বাস নয়—এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। তাই এর শিকড়ে দৃঢ় থাকা এবং ইসলামী শিক্ষাকে হৃদয়ে লালন করা সহাবস্থানের মৌলিক শর্ত।

২. অন্ধ অনুকরণ থেকে বিরত থাকা

ইসলাম চায় মুসলমানরা তাদের মৌলিক আদর্শ, নৈতিকতা ও মূল্যবোধ বজায় রাখুক। অন্য ধর্মাবলম্বীদের সংস্কৃতি বা মতবাদে অন্তঃস্থভাবে ভেসে যাওয়া বা অন্ধভাবে অনুকরণ করা—ইসলামী দৃষ্টিতে বরং নিজেদের পরিচয় হারানোর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

৩. নিজেদের মর্যাদা ও অধিকার রক্ষা করা

সহাবস্থানের নামে মুসলমানরা যেন অবমাননা, অত্যাচার বা প্রান্তিকায়নের শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করা জরুরি। অন্যদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখলেও আত্মসম্মান ও ধর্মীয় মর্যাদা রক্ষা করা ইসলামের শিক্ষা।

৪. পারস্পরিক শান্তি ও উপকারিতা নিশ্চিত করা

মুসলমান ও অমুসলিমদের মধ্যে সম্পর্ক হওয়া উচিত শান্তিপূর্ণ ও পারস্পরিক উপকারের ভিত্তিতে। কোনো ধরনের আগ্রাসন, শোষণ বা একতরফা প্রভাব যেন না থাকে; বরং হোক সহযোগিতা, সম্মান ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ আচরণ। এই নীতিগুলোর মধ্য দিয়ে ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ, ন্যায়সংগত ও মানবিক সহাবস্থানের কাঠামো উপস্থাপন করেছে। যার অধীনে একদিকে ইসলামী পরিচয় সংরক্ষিত থাকে, অন্যদিকে সমাজে শান্তি, সহযোগিতা ও সৌহার্দ্য বজায় থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য