শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা ও পরবর্তী উদ্ধার তৎপরতা

আমলাতান্ত্রিক জটিলতা যন্ত্রপাতি সংগ্রহে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাতান্ত্রিক জটিলতা যন্ত্রপাতি সংগ্রহে

আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে আছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভূমিকম্প-পরবর্তী উদ্ধার যন্ত্রপাতির ক্রয়প্রক্রিয়া। মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০০৬ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত তিন মেয়াদে এসব যন্ত্রপাতি ক্রয়ে প্রকল্প নেওয়া হয়। অনেক যন্ত্রপাতি পুরোনো হওয়ায় নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু কেনা হলেও এখনো অনেক যন্ত্রপাতি নানান বিধিনিষেধের কারণে কেনার প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। ২ হাজার ২৭৫ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হলেও অন্তর্বর্তী সরকার এটিকে কমিয়ে ১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকায় নিয়ে আসে। দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের ভূমিকম্প-পরবর্তী উদ্ধার যন্ত্রপাতি যা আছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। ভূমিকম্প-পরবর্তী দুর্যোগ সামালানোর সক্ষমতাও এ মুহুর্তে সরকারের নেই।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভূমিকম্পের উদ্ধার অভিযান পরিচালনা প্রকল্পের (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ম সচিব কাজী শফিকুল আলম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর তৃতীয় পর্যায়ে ভূমিকম্প ও দুর্যোগের জন্য ২৪৭ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ৪০০ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি কেনার প্রক্রিয়া চলছে। কিছু টেন্ডার হয়ে গেছে আর কিছু চলমান। ডাম্প ট্রাক, এক্সকেভেটর, হ্যামার, ফর্ক লিফটের মতো ভারী যন্ত্রপাতি কেনা হবে। ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধারের জন্য এসব যন্ত্রপাতি লাগবে। যন্ত্রপাতি যা আছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। ভূমিকম্প-পরবর্তী দুর্যোগ সামালানোর সক্ষমতাও নেই। লজিস্টিক সাপোর্টও নেই। তিনি বলেন, পুরোনো যন্ত্রপাতিগুলোর মধ্যে যেগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ কিন্তু ঠিক করা যাবে সেগুলো ব্যবহার করা হবে। কিন্তু ভারী যন্ত্রপাতিগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হলে আর কাজ করে না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভূমিকম্প ও অন্যান্য দুর্যোগকালে অনুসন্ধান, উদ্ধার অভিযান পরিচালনা এবং জরুরি যোগাযোগের জন্য যন্ত্রপাতি সংগ্রহ প্রকল্পের আওতায় ভূমিকম্প-পরবর্তী উদ্ধার অভিযানের জন্য যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে যন্ত্রপাতি ক্রয়প্রক্রিয়া চলছে। প্রকল্পের মেয়াদ প্রথম পর্যায় ২০০৬ থেকে ২০১০, দ্বিতীয় পর্যায় ২০১৩ থেকে ২০১৭ এবং তৃতীয় পর্যায় ২০২০ থেকে ২০২৭ পর্যন্ত। এর আওতায় অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জামাদি, তাঁবু, এয়ার বোট, ইমারজেন্সি রেসপন্স ভেহিক্যাল, সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ ইকুইপমেন্ট এবং টেলিযোগাযোগ সরঞ্জামাদি ক্রয় করার কথা।

প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, উদ্ধার যন্ত্রপাতি ক্রয়ের গতি আরও বাড়লে ভালো হতো। সাধারণত এসব যন্ত্রপাতি ক্রয় বেশ সময়সাপেক্ষ। অনেক নিয়মকানুন মানতে হয়। একটি যন্ত্র ক্রয়ে কমপক্ষে ছয় মাস চলে যায়। এগুলো ভারী ও বিশেষায়িত যন্ত্র। বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। বাইরে থেকে কিনতে হয়। দরদামও করতে হয়। দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কমিটি এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে। টেন্ডার করার সময় অনেকের অভিযোগের কারণে কার্যক্রম পিছিয়ে যায়। তাঁরা আরও জানান, প্রকল্পের আওতায় প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে কেনা অনেক যন্ত্রপাতি অনেক দিন হয়ে যাওয়ায় নষ্ট হয়ে যাবে- এটাই স্বাভাবিক। দুর্যোগের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ১০টি প্রতিষ্ঠানকে এই যন্ত্রপাতিগুলো দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে ১১টি ল্যাডার ফায়ার সার্ভিসকে দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া হেলমেট, লাইফ জ্যাকেটের মতো আরও অনেক যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়েছে। উদ্ধার কার্যক্রমে পাইলট প্রকল্প হিসেবে ড্রোন ও রোবট ব্যবহার করার কথা চিন্তাভাবনা করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। প্রকল্পটি প্রথমে ছিল ২ হাজার ২৭৫ কোটি টাকার। অন্তর্বর্তী সরকার এটিকে কমিয়ে ১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকায় নিয়ে আসে। এর জন্য ফায়ার সার্ভিসকে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা দেওয়া আছে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে। এই যন্ত্রপাতি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, পুলিশ, র‌্যাব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, রেড ক্রিসেন্ট ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর উদ্ধারকাজে ব্যবহারের জন্য বিতরণ করা হবে।

এই প্রকল্পের প্রথম পর্যায় ২০০৬ থেকে ডিসেম্বর ২০১০ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ৩৪টি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। দ্বিতীয় পর্যায় ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ৭৩টি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। তৃতীয় পর্যায়ের মেয়াদ ২০২০ থেকে শুরু হয়ে ২০২৭ পর্যন্ত; কিন্তু এ সময়ে এখনো কোনো যন্ত্রপাতি সশস্ত্র বাহিনীকে দেওয়া হয়নি। কার্যক্রম চলমান আছে। একইভাবে ফায়ার সার্ভিসকে প্রথম পর্যায়ে কোনো কোনো যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়নি। দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৯টি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। তৃতীয় পর্যায়ে তিনটি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে দেওয়া অনেক যন্ত্রপাতি পুরোনো ও মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের উপপরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) মো. মামুনুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুরোনো হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার যন্ত্রপাতির কিছু ব্যবহার অনুপযোগী, কিছু এখনো ব্যবহার হচ্ছে। কিছু যন্ত্রপাতি বৈদেশিক ক্রয়প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত। এর একটি অংশ নষ্ট হলে বাইরে থেকে টেকনিশিয়ান এনে ঠিক করতে হয়। এ ধরনের কিছু যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে গেছে।

সশস্ত্র বাহিনীকে দুই পর্যায়ে ১০৩টি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের তথ্যে, ফায়ার সার্ভিসকে দুই মেয়াদে ২৯টি যন্ত্রপাতি দেওয়া হয়। তৃতীয় পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসকে দুটি ৬৪ মিটারের এরিয়াল প্ল্যাটফর্ম ল্যাডার, চারটি ৫৪ মিটারের এরিয়াল প্ল্যাটফর্ম ল্যাডার এবং পাঁচটি ৩৮ মিটারের এরিয়াল প্ল্যাটফর্ম ল্যাডার দেওয়া হয়। এ ছাড়া তৃতীয় পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের জন্য ফায়ার রেসকিউ টেন্ডার, ফোর হুইলার ওয়াটার মিস্ট, ভাইব্রাসকোপ, লাইফ ডিটেক্টরসহ আরও কিছু যন্ত্রপাতি ক্রয়প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।

তথ্য বলছে, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের জন্য আরও কেনা হচ্ছে ৩৫ টনের হেভি ক্রেন, ১৫ টনের ফোর্ক লিফট, ২০ টনের ডোজার, ৪৮ টনের ডোজার, ২০ টনের ক্রেন লাইট ইত্যাদি। পুলিশের জন্য কেনা হবে সাইট স্ক্যানার সোনার অপারেটিং মেশিন, ২০ টনের রেকার, লাইফ ডিটেকটর উইথ একুএসটিক অ্যান্ড ভাইব্রেটিং সেন্সর, অপটিক্যাল লাইফ ডিটেকটর, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক লাইফ ডিটেকটর, মোবাইল ক্রেন ইত্যাদি। র‌্যাবের জন্য ট্যাকটিক্যাল থ্রো ওয়াল রাডার সিস্টেম, নাইট ভিশন গগলস উইথ হেডসেট ডুপ্লেক্স কমিউনিকেশন সিস্টেমস, হাউজ ব্রেকিং ইকুইপমেন্ট কেনা হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে