শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৭, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

আবির আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

রাশিয়া-ইউক্রেনের চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যেও থেমে নেই রাশিয়ায় শ্রমিক পাঠানো। নানা প্রলোভনে তরুণদের রাশিয়া পাঠাতে সক্রিয় রিক্রুটিং এজেন্সির অবৈধ সিন্ডিকেট। দুবাই, সৌদি আরব, তুরস্ক হয়ে তারা বাংলাদেশি কর্মীদের রাশিয়ায় পাঠায়। এরপর ১৫ দিনের প্রশিক্ষণ শেষে তাদের পাঠানো হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। গত কয়েক মাসে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছেন অন্তত অর্ধডজন বাংলাদেশি। এরপরও থামছে না রাশিয়াগামী কর্মীর সংখ্যা। জীবন-মৃত্যুর এই জুয়ায় প্রতিদিনই বাড়ছে আগ্রহীদের লাইন।

জানা গেছে, গত এক বছরে বাংলাদেশ থেকে রাশিয়ায় গেছেন প্রায় ২ হাজার শ্রমিক। যে কয়টি রিক্রুটিং এজেন্সি রাশিয়ায় শ্রমিক পাঠায় তার মধ্যে অন্যতম ফেন্ডস অ্যান্ড কো-অপারেশন (এফসি) রিক্রুটমেন্ট। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, গত এক বছরে রাশিয়ায় যাওয়া শ্রমিকদের মধ্যে ৮০ শতাংশই তাদের মাধ্যমে

 গেছেন। উত্তরার দিয়াবাড়ি গোলচত্বরের পাশেই তাদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, রাশিয়া গমনেচ্ছু শ্রমিকদের নির্মাণ কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিনই কয়েক শিফটে ৮০ থেকে ১২০ জন কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এসব কর্মীর প্রায় সবাই তরুণ। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কর্মীদের বয়সসীমা ২৩ থেকে ৩৮ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির মার্কেটিং বিভাগের এক কমকর্তা বলেন, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ শেষে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কর্মীদের রাশিয়ায় পাঠানোর জন্য নির্বাচন করা হয়। প্রশিক্ষণ, ভিসা প্রক্রিয়া, বিমান টিকিটসহ প্রত্যেক কর্মীর কাছ থেকে আমরা ৬ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়ে থাকি। আমাদের সঙ্গে চীনের কয়েকটি কোম্পানির চুক্তি রয়েছে। কর্মীদের মান যাচাই করে তারা সরাসরি নিয়োগ দিয়ে থাকে। তারাই মূলত রাশিয়ার ভিসা প্রস্তুত করে দেয়। গত এক বছরে বাংলাদেশ থেকে রাশিয়ায় ২ হাজার শ্রমিক পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ৮০ শতাংশই এফসি রিক্রুটমেন্টের মাধ্যমে গেছে।

এদিকে রাশিয়ায় পৌঁছানোর পর অনেক শ্রমিককে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এফসি রিক্রুটমেন্ট-এর কর্মকর্তা মো. হাসান বলেন, অনেক কোম্পানি ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে রাশিয়ায় কর্মী পাঠান। সেখানে গিয়ে কাজ পেয়েও অনেকে বাধ্য হয়ে যুদ্ধের যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তবে একাধিক চীনা কোম্পানির সঙ্গে আমাদের চুক্তি থাকায় আমরা সরাসরি সেসব কোম্পানিতে শ্রমিক পাঠাই। রাশিয়ায় গিয়ে অনেকেই নানা প্রলোভনে পড়ে যুদ্ধে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের মাধ্যমে যাওয়া অন্তত চারজন শ্রমিক কর্মক্ষেত্র থেকে পালিয়ে গিয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন। বর্তমানে আমরা রাশিয়া পাঠানোর আগেই কর্মীদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছি এবং ভিডিও ডকুমেন্ট রাখছি- যাতে তারা রাশিয়ায় গিয়ে যুদ্ধে না জড়ান। পাশাপাশি প্রায় ২০০ শতাধিক সন্দেহভাজন কর্মীকে দেশে ফেরত আনা হচ্ছে, যারা কর্মক্ষেত্র থেকে পালিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।

তবে রাশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সিংহাভাগই নিজেদের বলে দাবি করলেও প্রতিষ্ঠানটির সরকারি অনুমোদন নেই। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো কর্তৃক অনুমোদিত বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকায় নেই এফসি রিক্রুটমেন্ট-এর নাম। এ ছাড়া তাদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এফসি সেন্টারেরও কোনো অনুমোদন নেই। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানান, অনুমোদন না থাকায় ভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে লোক পাঠানো হয়।

জানা গেছে, চলতি বছরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিয়ে অন্তত অর্ধডজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের গ্রামের আকরাম হোসেন, ময়মনসিংহের গৌরীপুরের ইয়াসিন মিয়া শেখ, নাটোরের সিংড়ার হুমায়ুন কবীর ও রাজবাড়ীর অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য নজরুল ইসলাম। এ ছাড়া রাশিয়া প্রবাসী অনেক বাংলাদেশি নিখোঁজ রয়েছেন বলে স্বজনরা দাবি করেছেন।

এসব ব্যাপারে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বলছে, মস্কোর শপিং মলে সেলসম্যান, সিকিউরিটি গার্ড, রেস্টুরেন্টে শেফসহ বিভিন্ন পদে মোটা অঙ্কের বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণদের রাশিয়া নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি দুই-তিন বছর চাকরি করার পর নাগরিকত্ব প্রদানসহ বাবা-মা, ভাই-বোনকেও রাশিয়ার নাগরিকত্ব প্রদানের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। এসব প্রলোভনে পড়ে শত শত বাংলাদেশি তরুণ-যুবক দুবাই, সৌদি আরব অথবা তুরস্ক হয়ে পৌঁছে যাচ্ছেন রাশিয়ার রাজধানী মস্কো। এক-দুই সপ্তাহ পর তাদের অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর বাইরে জনমানবহীন এলাকায় অবস্থিত রাশিয়ার সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। তাদের বলা হয়, যুদ্ধে অংশগ্রহণ করলে মাসে ৪ লাখ রুবল পারিশ্রমিক দেওয়া হবে। প্রাপ্ত রুবল বাংলাদেশেও রেমিট্যান্স হিসেবে পাঠাতে পারবে। প্রস্তাবে রাজি না হলে এখান থেকে বের হওয়ার রাস্তাও বন্ধ। অগত্যা জীবনের মায়া ত্যাগ করে চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করেন তারা।

ভুক্তভোগী আকরামের বাবা মোরশেদ মিয়া বলেন, আমরা আত্মীয়দের কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা ধার করে আকরামকে রাশিয়ায় পাঠিয়েছিলাম। আকরাম একটি চীনা কোম্পানিতে ছয় মাস ধরে ওয়েল্ডার হিসেবে কাজ করছিল। চলতি বছরের জানুয়ারির শেষে আকরামকে ‘চুক্তিবদ্ধ যোদ্ধা’ হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়। ১৫ দিনের মৌলিক প্রশিক্ষণের পর আকরামকে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। গত ১৪ ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় সে নিহত হয়।

এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি তরুণদের ভিডিও। এসব ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, তরুণরা যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই করছে; জঙ্গল বা ফাঁকা গম খেতের মধ্যে তারা বাংকার খনন করছে; রাস্তায় পড়ে আছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যানবাহন, এপিসি, অ্যান্টি এয়ারক্রাফট গানসহ যুদ্ধের শত শত সরঞ্জাম; আবার মেশিনগান থেকে শত্রুপক্ষের দিকে মুহুর্মুহু গুলি করা হচ্ছে; এখানে ওখানে পড়ে আছে ভূপাতিত ড্রোন। আবার অনেকেই ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে বিধ্বস্ত ভবনগুলোর সামনে দাঁড়িয়ে ভিডিও করছেন।

এ বিষয়ে অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে মানব পাচারের ঘটনা সংঘটিত হলেও যুদ্ধকে কেন্দ্র করে এভাবে মানব পাচার আগে ঘটেনি। টাকার লোভে পড়েই মূলত মানুষ এ ফাঁদে পা দিচ্ছে। এর প্রভাব বাংলাদেশের শ্রমবাজারের ওপর পড়ছে। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের শ্রমবাজার মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রচার কিংবা সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ দেখা যায়নি। বরং সরকার রাশিয়ায় লোক পাঠানোর অনুমতি প্রদান করছে। এ মুহূর্তে সরকারের উচিত রাশিয়ায় যাওয়ার ছাড়পত্র দেওয়া বন্ধ করা। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করা।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে