শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৮, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

বিশেষ প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর আগ্রহের কেন্দ্রে এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে। কোন ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন- সেই প্রশ্ন এখন জনমনে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসও রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছেন নির্বাচনের ভিত্তি নির্ধারণের। তবে দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য এখনো প্রকট। বিএনপি মনে করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে আর কোনো বাধা নেই। একই দিনে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জাতি। তবে আগে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে গণভোট আয়োজনের পর জাতীয় নির্বাচনের দাবি তুলছেন অন্যরা। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বললে এসব বিষয়ে তারা তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। 

 

নির্বাচনি ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে- সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। দেশের নির্বাচনি ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। সাংবিধানিক পদ্ধতিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাজনৈতিক দলগুলোও সে অনুসারে যার যার মতো করে নির্বাচনি প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু করেছে। গণভোটের চূড়ান্ত সময়টা নির্ধারণ হলেই আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির নীতিনির্ধারক সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। ২৫টি রাজনৈতিক দল একমত হয়ে এতে স্বাক্ষর করেছে। যে চার-পাঁচটি দল এখনো স্বাক্ষর করেনি, তারা যে পরবর্তী সময়ে স্বাক্ষর করবে না, এমন কথা তারা কেউ বলেনি। অর্থাৎ তারাও যে কোনো সময় এতে স্বাক্ষর করতে পারে। এখন আসে এটি বাস্তবায়নের প্রশ্ন। সনদে যেসব বিষয় পরিপত্র জারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব সেগুলো সরকারি পরিপত্রের মাধ্যমেই বাস্তবায়ন করা হবে। আর যেগুলো বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনীর প্রয়োজন হবে- সেগুলো পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত পার্লামেন্টে সংশোধনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে ‘এখন আপনারা বসে ঠিক করুন- নির্বাচন কীভাবে করবেন?’ প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের বিষয়ে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা একচুয়েলি জুলাই সনদসংক্রান্ত গণভোটের কথাই বলেছেন। আমরা তো সেই গণভোটের বিষয়েও সবাই সম্মত হয়েছি। এখন শুধু এই গণভোটের সময়টা জাতীয় নির্বাচনের আগে হবে, নাকি পরে অয়োজন করা হবে- সেটি চূড়ান্ত/নির্ধারণ করতে পারলেই এ নিয়ে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। তবে আমরা ইতোমধ্যেই বলেছি যে এই গণভোটের জন্য আলাদাভাবে বিশাল পরিমাণের অর্থ এবং সময় নষ্ট না করে জাতীয় নির্বাচনের সময় একসঙ্গে একটি ব্যালট ব্যবহারের মাধ্যমেই এই গণভোটটি করে নেওয়া যেতে পারে। এতে দেশের অর্থ, জনবল এবং সময় সবকিছুই বাঁচবে। অপরদিকে অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দল চাচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের আগেই আলাদাভাবে বিশাল আয়োজনের মাধ্যমে এই গণভোটের আয়োজন করতে। এটা দেশের অর্থ, জনবল আর সময়ের জন্য কতটুকু ভায়াবল হবে, সেটিও বিবেচনা করে দেখার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই গণভোটের বিষয়েই রাজনৈতিক দলগুলোকে কথা বলতে বলেছেন। জামায়াতে ইসলামীর পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এ নিয়ে বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই। কারণ আমাদের সংবিধানের আর্টিকেল ৬৫-এ নির্বাচনি পদ্ধতির কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও ইতোমধ্যেই এ বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য এসেছে। ফলে সংবিধানে বিদ্যমান সরাসরি ভোটের পদ্ধতিতেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দাবি তারা করতেই পারেন। কিন্তু নির্বাচন হবে সংবিধান অনুসারে। নির্বাচনে জোট গঠন প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সমমনা দল ও জোট এবং যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোকে নিয়ে বিএনপি একটি নির্বাচনি জোট গঠন করবে। এমনকি যেসব দল ফ্যাসিস্টবিরোধী মত পোষণ করে তারাও এই জোটে স্থান পাবে।

 

আগে গণভোট পরে নির্বাচন- গোলাম পরওয়ার

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি এবং নভেম্বরের মধ্যে গণভোটের আয়োজন করে তার আলোকে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে। এগুলো মানা হলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন আয়োজন সম্ভব হবে বলে মত দেন তিনি। অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশন এবং সরকারপ্রধানের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, যেসব সংস্কারমূলক প্রস্তাবে সবাই একমত হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন, সেগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য এখন দুটি প্রধান কাজ বাকি আছে। প্রথমত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করা। দ্বিতীয়ত গণভোটের ব্যবস্থা করা। নভেম্বরের মধ্যে গণভোট দিয়ে এই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এরপরেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ একই দিনে গণভোটের প্রস্তাব দিলেও এর সঙ্গে আমরা দ্বিমত পোষণ করছি। কারণ একই দিনে দুইটা ভোট হলে অল্প সময়ের মধ্যে একজন ভোটারের পক্ষে তা কঠিন হবে। ফলে অনেক ভোটার ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন। এ ছাড়া নির্বাচনের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বড় নির্বাচনে কিছু ভোট কেন্দ্রে ছোটখাটো দুর্ঘটনা, সহিংসতা, হানাহানি বা মারামারির ঘটনা ঘটে- যার ফলে কিছু কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হতে পারে। যদি জাতীয় নির্বাচনের কেন্দ্রে ভোট বন্ধ হয়, তাহলে গণভোটের কেন্দ্রের কী দশা হবে? ওই ভোটের গণনা কীভাবে হবে? ফলে কোনো ফলাফল বের করা সম্ভব হবে না।

 

নব্বইয়ের ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী সনদ হচ্ছে না

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ঐক্যমত কমিশন এবং জুলাই সনদকে আমরা সফল হতে দেখছি না। জুলাই সনদের অন্তিমমুহূর্তে এসে আমরা দেখছি বাস্তবায়নপদ্ধতি নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনটা আসলে একটা ভাগবাঁটোয়ারার বা পাওয়ার স্টেক ভাগ করার একটা আয়োজনে বসেছে। ফলে জুলাই সনদটা মোটাদাগে একটা ’৯০ সালে ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী কোনো সনদ হতে যাচ্ছে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। সামান্তা শারমিন বলেন, জুলাই সনদ প্রণয়নে সবগুলো রাজনৈতিক দল যুক্ত ছিল। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত এখন সবার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তারা নিজেদের জনগণের সবচেয়ে বড় ম্যান্ডেট ধারণকারী মনে করছে। জুলাই সনদ ব্যর্থ হওয়ার দায় তাদেরই নিতে হবে। তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনটা আসলে একটা ভাগবাঁটোয়ারার বা পাওয়ার স্টেক ভাগ করার আয়োজনে বসেছে। সামনের নির্বাচনে বিএনপি কতটুকু পাবে, জামায়াত কতটুকু পাবে? কতটুকু হচ্ছে রাষ্ট্রের একদম ইটসেলফ পাওয়ার হিসেবে থাকবে। বাকি দলগুলো মিলে কতটুকু পাবে এটার একটা ভাগবাঁটোয়ারায় বসেছে। সামান্তা বলেন, জুলাই সনদটা মোটাদাগে নব্বইয়ের ত্রিদলীয় রূপরেখার চেয়ে শক্তিশালী কোনো সনদ হতে যাচ্ছে না। সনদে সাইন করা হয়ে গেছে। এরপরে ঐকমত্য কমিশনের আর কোনো কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন বেসিক্যালি সনদ নিয়ে আর বসতে চায় না। সনদের বাস্তবায়নপদ্ধতি কী হবে তা নিয়ে কাজ করতে চায় না। কিন্তু আমরা এটাও দেখছি যে বিভিন্ন দেশে ৮-১০ বছরও আলোচনা চলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নয় কেন?

গণভোট ভিন্ন দিনেও হতে পারে- মান্না : নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন পৃথক দিনে হতে পারে। আবার একই দিনেও হতে পারে। ভিন্ন দিনে এই দুটি ভোট হলে কোনো ত্রুটি থাকবে না। আলাদা দিনে গণভোট দিলে সরকারের মাত্র ২৬৫ কোটি টাকা খরচ হবে। এত বড় একটা ইস্যুতে এই পরিমাণ টাকা ব্যয়ে একটা গণভোটের আয়োজন করাটা কোনো বিষয় নয়। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় নির্বাচনের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এটা নিয়ে তো কারও কোনো সংশয় নেই। সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদে বিদ্যমান বিধান অনুযায়ী সরাসরি ভোটেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি জামায়াতে ইসলামীর দলীয় দাবি। এ পদ্ধতিতে কোনো ভোট হবে না।

গণভোট ও সংসদ নির্বাচন একই দিনে হতে হবে- জোনায়েদ সাকি : গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ঐকমত্য কমিশনে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দীর্ঘ আলোচনা-পর্যালোচনা শেষে ঐকমত্য হওয়ার পর জুলাই সনদ স্বাক্ষর করা হয়েছে। আমরা বলেছি, একই দিনে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। গণভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা দেওয়া হবে। এ ছাড়াও আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কারের কাজ হবে। একসঙ্গে ভোট হলে সবার জন্যই ভালো হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জোনায়েদ সাকি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো অতিক্রম করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ভোটকে সুষ্ঠু অবাধ ও সুন্দরভাবে করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সেইভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। সেটা সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে অর্জন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আগে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সজাগ থাকতে হবে। জাতিকে পক্ষপাতবিহীন নির্বাচন উপহার দিতে হবে। জনগণ যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে, সব প্রার্থী যেন যথাযথ প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারে সে পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়- মামুনুল হক  : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া আগামী দিনে জাতীয় নির্বাচন নয়। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে। এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। মামুনুল হক সরকারের উদ্দেশে বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচামরার প্রশ্ন। আমাদের সন্তানদের রক্তের ওপর ক্ষমতার মসনদে বসে আজও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করতে পারেননি। দাবি আদায়ে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে হবে। এর বিকল্প কোনো চিন্তার সুযোগ বাংলাদেশের মাটিতে নেই। তিনি আরও বলেন, পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে যদি কেউ বাইপাস করে আগামীর বাংলার রাজনীতির গতিপথ নির্ধারণ করতে চায়, তাহলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না।

মামুনুল হক আরও বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবিতে রাজপথে নেমে আসাটা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের জন্য লজ্জার বিষয়। স্পষ্ট ভাষায় বলছি, অনতিবিলম্বে রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের প্রাথমিক আইনি ভিত্তি ঘোষণা করতে হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের যথেষ্ট সময়ের আগেই বিশেষ করে ডিসেম্বরে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি কার্যকর হতে হবে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা