শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

রাজনীতিকে বলা হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি। দর্শন, সমাজ, অর্থনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতির সামষ্টিক রূপ হলো রাজনীতি। রাজনীতি সমাজবিজ্ঞান। কিন্তু বর্তমান সময়ে রাজনীতি যেন হিসাবনিকাশের খেলা। রাজনীতি এখন গণিতের চেয়েও জটিল। যোগবিয়োগের হিসাবনিকাশে এখন রাজনীতির কৌশল নির্ধারণ করা হয়। আদর্শ এখন গৌণ। লাভক্ষতির হিসাব করে রাজনৈতিক দলগুলো পা ফেলে। প্লাস-মাইনাসের গোলকধাঁধায় বাংলাদেশের রাজনীতিও। আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে চলছে নানা অঙ্কের খেলা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের আগেই এ হিসাব কষেই বিভিন্ন দল নানা রকম দাবিদাওয়া নিয়ে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

প্লাস-মাইনাসের হিসাব করেই জামায়াত তাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আদর্শিক দূরত্ব ঘুচিয়ে অন্য ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। জামায়াতের রাজনৈতিক অঙ্কের হিসাব পরিষ্কার। তাদের রাজনৈতিক কৌশল তিন মাইনাসের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। প্রথমত, তারা বিএনপিকে রাজনীতির মাঠে নিঃসঙ্গ করতে চায়। বিএনপি বিগত ১৬ বছর ধরে যে আওয়ামী লীগ বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলেছে, তাতে ফাটল ধরাতে চেষ্টা করেছে।

যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের বিএনপির থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারলে জামায়াত নির্বাচনে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। দ্বিতীয়ত, জামায়াত আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে মাইনাস করতে চায়। জাতীয় পার্টি যদি নিষিদ্ধ হয় কিংবা তারা যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে তাহলে জামায়াত লাভবান হবে। তৃতীয়ত, জামায়াত বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চায়। এ জন্যই জামায়াত, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট নিষিদ্ধ করার দাবি করছে। জামায়াত মনে করে, এই তিন মাইনাস সফল হলে, আগামী নির্বাচনে তারা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। জামায়াত অনেক গোছানো একটি দল। তারা সবকিছু করে দীর্ঘ পরিকল্পনা করে। পরিকল্পিতভাবেই তারা ছাত্রলীগের মধ্যে শক্তিশালী ছাত্রশিবির তৈরি করেছে। পরিকল্পনা করেই তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রশাসন, আইন-বিচারে বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে। কিন্তু সমস্যা হলো, জামায়াতের একনিষ্ঠ কর্মী বাহিনী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিজস্ব লোক থাকার পরও, নির্বাচনি দৌড়ে তারা পিছিয়ে। এর কারণ, সাধারণ মানুষের মধ্যে জামায়াত এখনো জনপ্রিয়তা পায়নি। সাধারণ ভোটাররা জামায়াতকে ভোট দিতে এখনো প্রস্তুত নয়। আর এটি তো সবাই জানে, দল যত শক্তিশালী হোক। কর্মীরা যতই নিবেদিত প্রাণ হোক, নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারের সমর্থন ছাড়া নির্বাচনে জয়ী হওয়া যায় না। নির্বাচনে জামায়াতের আরও একটি মৌলিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দলটির সংগঠন সারা দেশে সমানভাবে শক্তিশালী নয়। জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড মূলত বিশটি জেলাকে ঘিরে। অন্য জেলাগুলোতে জামায়াতের সংগঠন থাকলেও দুর্বল। কাজেই ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীরা ভোটারদের দৃষ্টিআকর্ষণ করতে পারবে। অন্য আসনে প্রার্থী দিলেও খুব বেশি কিছু করতে পারবে না। জামায়াতের সুবিধা হলো, তারা মাঠের বাস্তবতা বুঝে। নির্মোহভাবে মাঠ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে পারাটা এই দলের বড় যোগ্যতা। বাংলাদেশে এখন জামায়াতের জন্য যতই অনুকূল পরিবেশ থাকুক না কেন, এত কম সময়ে তারা সারা দেশে ৩০০ আসনে বিএনপির মতো শক্তিশালী এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না। এ জন্যই তারা পিআর পদ্ধতি নিয়ে মাঠে নেমেছে। ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বণ্টন হলে, সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে জামায়াত। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের মতো ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কতটা বিপজ্জনক সেই আলোচনা এখানে করতে চাই না। এনিয়ে রাজনীতির মাঠে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য চলছে। আমি শুধু পিআর পদ্ধতির কয়েকটি উদ্বেগজনক দিক তুলে ধরতে চাই। পিআর পদ্ধতিতে একটি দলের ভিতর একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। দলের নেতার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সংসদ সদস্য মনোনীত হন। এ পদ্ধতিতে জনগণের পছন্দ গৌণ হয়ে যায়। আর রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এটি প্রমাণিত সত্য যে, দলে গণতন্ত্র না থাকলে রাষ্ট্রে গণতন্ত্র চর্চা সম্ভব নয়। প্রতিটি নির্বাচনি এলাকার মানুষের চাওয়া-পাওয়া ভিন্ন। তাদের সমস্যা এবং অগ্রাধিকার পৃথক। একটি নির্বাচনি এলাকায় ভোটাররা শুধু দল কিংবা প্রতীক দেখে ভোট দেন না। তারা পছন্দের প্রার্থীও খুঁজেন। এমন একজন প্রার্থীকে জনগণ ভোট দিতে চায়, যিনি এলাকার সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। সমস্যা সমাধানে আন্তরিক। যাকে এলাকাবাসী সুখে-দুঃখে পাশে পায়। দলের চেয়ে প্রার্থীর যোগ্যতা গুরুত্বপূর্ণ। পিআর পদ্ধতি জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে মূল্যহীন করে দেয়। জনগণের ওপর দলের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। সত্যিকার গণতন্ত্রের সঙ্গে পিআর পদ্ধতি সাংঘর্ষিক। এরকম অনেক যুক্তি আছে। সে প্রসঙ্গে এখানে বিতর্ক করতে চাই না। শুধু একটি কথা বলা দরকার, এবারের নির্বাচন বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। আর এই সংবিধান অনুযায়ী পিআর পদ্ধতি অসম্ভব। জামায়াত দুই কারণে পিআর ইস্যুকে সামনে এনেছে। প্রথমত, এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনের প্রধান ইস্যুগুলোকে আড়াল করতে চায়। দ্বিতীয়ত, এই দাবি তুলে তারা দীর্ঘ মেয়াদে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। তাই জামায়াতের নির্বাচনি কৌশল হলো মাইনাস ফর্মুলা।

অন্যদিকে বিএনপি প্লাস ফর্মুলা নিয়ে নির্বাচনি মাঠে। অংশগ্রহণমূলক অন্তর্ভুক্তির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য। এ জন্য বিএনপি একদিকে সমমনাদের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্যের চেষ্টা করছে, অন্যদিকে, নির্বাচনে জয়ী হলে সবাই মিলে সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিএনপির প্লাস রাজনীতির একটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ছোট দলগুলোর প্রতিও তারা সমান সম্মান এবং গুরুত্ব দিচ্ছে। ১৬ বছরের পথের সাথীদের নিয়েই বিএনপি চলতে চায়। বিএনপি রাজনীতিতে সুস্থ ধারা ফিরিয়ে আনতে চায়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একাধিকবার, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়’। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, আদর্শের লড়াই হবে, কিন্তু তা যেন শিষ্টাচারের মধ্যে থাকে। প্রতিপক্ষকে দমন, নির্মূলের রাজনীতি থেকে বিএনপি বাংলাদেশকে বের করে আনতে চায়। কিন্তু বিএনপির এই প্লাস রাজনীতি দুই কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রথমত, লাগামহীন তৃণমূল। কিছু হঠাৎ গজিয়ে ওঠা বিএনপি কর্মীর দায়িত্বহীন আচরণ সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। তাদের কারণে জনগণের মধ্যে বিএনপির ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সম্প্রতি ইনোভেশন জরিপেও দেখা গেছে, গত মার্চের তুলনায় বিএনপির জনপ্রিয়তা সামান্য হলেও কমেছে। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের উদারনৈতিক গণতন্ত্রের কথা তৃণমূলে ঠিকঠাক মতো যাচ্ছে না। আবার বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই প্রচারণা জনগণকে কিছুটা হলেও বিভ্রান্ত করছে। বিএনপি নিজেদের পরিকল্পনা সম্পর্কে বলার চেয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনে বেশি ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। জামায়াত কৌশলে বিএনপিকে প্রচারণায় ব্যাকফুটে নিয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, রাজনীতির মাঠে জামায়াত বারবার গোলপোস্ট বদল করে বিএনপির ইতিবাচক কর্মসূচি প্রচার করতে দিচ্ছে না। এখন বিএনপি তার ৩১ দফা নিয়ে প্রচারের চেয়ে পিআর পদ্ধতি, সংবিধান সুরক্ষা, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মতো ইস্যু নিয়ে বাধ্য হয়ে বেশি কথা বলছে। ৩১ দফাই যে রাষ্ট্র সংস্কারের চাবি, এই দলিল যে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তৈরি, তা কৌশলে আড়াল করা হচ্ছে। মাইনাস রাজনীতির বিপরীতে বিএনপি যত দ্রুত তার ইতিবাচক বা প্লাস রাজনীতি সামনে আনতে পারবে ততই তাদের জন্য ইতিবাচক হবে। মাইনাস-প্লাসের এই রাজনৈতিক কৌশলই হবে আগামী নির্বাচনের মূল উপজীব্য।

তবে প্রধান দুই দলের প্লাস-মাইনাসের রাজনৈতিক কৌশলের পাশাপাশি আরও দুটি মাইনাস কৌশল বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সক্রিয়। এর মধ্যে একটি মাইনাস কৌশল দেশে বিরাজনীতিকীকরণে তৎপর। তারা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করতে চায়। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য তারা রাজনৈতিক বিভক্তির দিকে মনোযোগী। এদের নেতৃত্বে আছে সুশীল সমাজের একাংশ, যারা ২০০৭ সালের অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনার মূল কুশীলব। যেহেতু বিএনপি এখন বাংলাদেশে প্রধান রাজনৈতিক দল, তাই বিএনপিকে মাইনাস করতে পারলেই এদেশে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত সরকারের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব, বলে তারা মনে করে। আর এ কারণেই চলছে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার। বিএনপির একাধিক নেতা এই মাইনাস ষড়যন্ত্র নিয়ে এখন খোলাখুলি কথা বলছেন। আরেকটি মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে মাঠে সচল হয়েছে পতিত স্বৈরাচার। যেহেতু তারা এখন নিষিদ্ধ, বর্তমান বাস্তবতায় তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। তারা এখন নির্বাচন বানচাল করতে মাঠে নেমেছে। কাজেই প্লাস-মাইনাসের এই রাজনীতির খেলায় কে জয়ী হয়, তার ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। যদি প্লাস জয়ী হয়, তাহলে এদেশে সুস্থ গণতন্ত্র ফিরবে। আর মাইনাস জয়ী হলে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নগুলো মরে যাবে। আমরা আবার প্রবেশ করব অন্ধকার টানেলে।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা