শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন নিউইয়র্কে। সারা দেশের মানুষের চোখ এখন নিউইয়র্কে। সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা কী ভাষণ দেবেন তা নিয়ে নয়, নির্বাচন নিয়ে চলমান অনিশ্চয়তা এবং সংকটের সমাধান নিউইয়র্কে হবে কি না সেটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে নাকি দেশ বিভক্তির রাজনীতির চোরাবালিতে আটকে যাবে?- এই প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে আগামী দুই সপ্তাহে নিউইয়র্কে। গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডনের বৈঠক নির্বাচনের কলি জন্ম দেয়। ওই বৈঠকে প্রথম ড. ইউনূস সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ব্যাপারে ইতিবাচক অবস্থানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণা কি নিউইয়র্কে পূর্ণতা পাবে?

ড. ইউনূসের এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান অন্যবারের তুলনায় ভিন্ন। এবার সফরসঙ্গী হয়েছেন তিন দলের ছয় নেতা, এদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন দুজন। প্রায় দুই সপ্তাহের এই সফরে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীরা হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর ও যুক্তরাষ্ট্র জামায়াতের মুখপাত্র ড. নাকিবুর রহমান। এই সফরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের অবস্থান ড. ইউনূস কীভাবে তুলে ধরবেন, তা নিয়ে যত না আগ্রহ তৈরি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট এবং অচলাবস্থার অবসানের সম্ভাবনা নিয়ে। তিন দলের ছয় নেতার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এ সফর হতে পারে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানের প্ল্যাটফর্ম।

আমরা গত ১৩ মাসে দেখেছি, যখনই দেশ একটি রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে তখনই ড. ইউনূস সেই সংকট উত্তরণের অভিনব উপায় খুঁজে বের করেছেন। দেশের মানুষের উৎকণ্ঠার অবসান ঘটিয়ে স্বস্তি দিয়েছেন। তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন দলের ছয় নেতার সফরের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা দেশ। এ সফরকে অনেকে গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের সঙ্গে তুলনা করছেন।

গত জুনের কথা মনে আছে? নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং গুমোট এক পরিস্থিতির মধ্যে পালিত হয়েছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রস্তুতি শুরু করেছিল। এরকম একটি অস্বস্তির মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গেলেন যুক্তরাজ্যে। ১৩ জুন লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। যৌথ বিবৃতিতে বলা হলো, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মুহূর্তে কেটে গেল অবিশ্বাস আর অনিশ্চয়তা। একটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হলো জনগণের মধ্যে।

ঠিক তিন মাস পর আবার এমনই এক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। গত ৫ আগস্ট জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা লন্ডন সমঝোতার আলোকে আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা কিছু রাজনৈতিক দলের পছন্দ না হলেও সাধারণ মানুষ এটিকে স্বাগত জানায়। ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর মনে যাই থাকুক, সবাই ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ঘোষণা মেনে নিয়েছে।

কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি না থাকলেও বিপত্তি ঘটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে একটি খসড়া জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এটি মূলত রাষ্ট্র সংস্কার দলিল। আগামীতে বাংলাদেশ কীভাবে পরিচালিত হবে তার নির্দেশনা রয়েছে এই দলিলে। বাংলাদেশ যেন একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহির গণতন্ত্রের পথে পরিচালিত হয় সেজন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার পরিকল্পনা। এই রাষ্ট্র সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য হলো, এ দেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ যেন মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। জুলাই সনদের বিষয়বস্তু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। দীর্ঘ আট মাসের বেশি সময় ধরে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এই সনদ চূড়ান্ত হয়েছে। সব রাজনৈতিক দলই জুলাই সনদ তৈরিতে ছাড় দিয়েছে। সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে এগোবে তার রূপকল্প তৈরি করেছে। কিন্তু বিপত্তি হচ্ছে, এই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। তা ছাড়া জামায়াত আগামী নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু করার দাবি তুলেছে। খালি চোখে, অনেকে চলমান সংকটের সমাধান অত্যন্ত কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব বলে মনে করছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর দূরত্ব গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তাদের বিরোধ মনস্তাত্ত্বিক। পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থার অভাবের কারণেই এ বিভক্তি। জুলাই সনদে কিছু মৌলিক সাংবিধানিক পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। সংবিধান পরিবর্তনের একমাত্র এখতিয়ার জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের। সংসদ ছাড়া এখন যদি সাংবিধানিক আদেশে কিংবা গণভোটে জুলাই সনদ গৃহীত হয় তাহলে ভবিষ্যতে তা আদালতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। বৈধ কর্তৃপক্ষ ছাড়া এভাবে আইনই বদল করা যায় না, আর সংবিধান তো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। আমরা যদি সত্যিই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই সংবিধানকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে হবে। সংবিধানের ওপর একটি রাষ্ট্রে কোনো আইন থাকতে পারে না। এমন কোনো নজির সৃষ্টি করা ঠিক হবে না, যাতে ভবিষ্যতে আবার কেউ সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। যারা পিআর পদ্ধতি চান, তাদের এর পক্ষে জনমত তৈরি করতে হবে। নির্বাচনে যদি জনগণ পিআর পদ্ধতি চায় তবে অবশ্যই তারা জামায়াতের পক্ষে ভোট দেবে। জয়ী হয়ে সংসদে গিয়ে, পিআর পদ্ধতি চালু করা তাদের জন্য হবে সহজতম পথ। একটা কথা মনে রাখতে হবে, এ মুহূর্তে সংবিধান পরিবর্তনের সুযোগ নেই। কারণ গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে বর্তমান সংবিধানের অধীনে। রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন এবং প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্যান্য উপদেষ্টাদের শপথবাক্য পাঠ করান। রাষ্ট্রপতি সংসদও ভেঙে দেন। তাই বিদ্যমান সংবিধানের অধীনেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। অনেকেই বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে চলমান নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের আবেদনের রিট পিটিশন প্রসঙ্গ তুলে রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির শঙ্কা করছেন। তাদের মতে, সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহালের পক্ষে রায় দিলে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে, তার অধীনে নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু এ ধরনের ব্যাখ্যার কোনো আইনি ভিত্তি নেই। সর্বোচ্চ আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহাল করতে বললেও সেই রায় কার্যকর করতে হবে সংসদকে। এ প্রসঙ্গে আমরা সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বাতিলের রায় কার্যকর করার পদ্ধতি পর্যালোচনা করতে পারি। সর্বোচ্চ আদালত অষ্টম সংশোধনী বাতিল করে দিলে সংসদে রায়ের আলোকে সংবিধান সংশোধন করা হয়। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। আমি সে প্রসঙ্গে এখন যেতে চাই না। শুধু এটুকু বলতে চাই, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংক্রান্ত রায়েই সর্বোচ্চ আদালত রায় কার্যকর করার পথ বলে দেবেন। কাজেই এ নিয়ে আগাম অনুমান করার সুযোগ নেই। অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের মাধ্যমে গঠিত এ অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। এ সরকার কোনো সাংবিধানিক আদেশ বা গণভোট- কোনোটাই করতে পারবে না। নির্বাচনই এ সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তরের একমাত্র বৈধ উপায়। এ সত্য যেমন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান জানেন, তেমনি জানে রাজনৈতিক দলগুলোও। এজন্যই ড. ইউনূস বারবার বলছেন, ‘নির্বাচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই’। কিন্তু যারা এসব দাবি তুলছেন তারা অবিশ্বাস এবং বিএনপিকে চাপে ফেলতে এ দাবি মাঠে এনেছেন। এ রাজনৈতিক কৌশল দেশের জন্য আত্মঘাতী হতে পারে। নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করেছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে এ সরকার রুটিন দায়িত্বে থাকবে। তখন জুলাই সনদ গ্রহণ বা এতে স্বাক্ষর করা যাবে না। তাই সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যেই এই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে।

এই সময়ে প্রধান উপদেষ্টা নিউইয়র্ক সফরে তিন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। লন্ডনে যেভাবে তিনি নির্বাচনকেন্দ্রিক অনিশ্চয়তা দূর করেছেন, ঠিক তেমনি নিউইয়র্কে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যাবেন বলেই সবার প্রত্যাশা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে