শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৩, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

অর্থনীতিতে বহুমুখী সংকেত

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

সব মিলিয়ে বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

অর্থনীতির কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক টানা নিম্নমুখী। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন ঋণপত্র (এলসি) খোলা এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি- এই সবই বিনিয়োগ স্থবিরতা ও অভ্যন্তরীণ চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির দীর্ঘায়িত প্রভাব, কারখানায় গ্যাসসংকট ও ডলারের তারল্য সংকট। 

এরই মধ্যে সাড়ে তিন শরও বেশি ছোট ও মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় উৎপাদন এবং কর্মসংস্থান খাতে তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়েছে। এই দ্বিমুখী ধাক্কার মুখে রাজনৈতিক সংঘাত শুরু হলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অসম্ভব হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়লে খাদের কিনারে চলে যাবে অর্থনীতি।

জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ইনফোড) নির্বাহী পরিচালক এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ড. মুস্তফা কে মুজেরী বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিতিশীলতা বিনিয়োগ পরিবেশকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। বিনিয়োগকারীরা এখন অত্যন্ত সতর্ক; অনিশ্চয়তার কারণে নতুন বিনিয়োগে কেউই আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।

মুস্তফা কে মুজেরীর মতে, বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দীর্ঘদিন ধরেই সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগ কার্যত স্থবির, আর নতুন মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ধারা ধারাবাহিকভাবে নিম্নমুখী, যা শিল্প সম্প্রসারণ ও উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নেতিবাচক সংকেত দিচ্ছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, যত দিন দেশে একটি কার্যকর রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে, তত দিন বেসরকারি খাতের স্থবিরতা কাটবে না। তার মতে, রাজনৈতিক সংকট আরো গভীর হলে অর্থনীতি বড় ধরনের চাপে পড়বে এবং প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও শিল্পায়ন- সবকিছুতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নিম্নমুখী :  নতুন বিনিয়োগের দুরবস্থা সামষ্টিক সূচকেও স্পষ্ট। জুন প্রান্তিকে বিদেশি নিট ইকুইটি বিনিয়োগ কমেছে ৬২ শতাংশ। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৬.২৯ শতাংশে, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ না থাকায় বেসরকারি খাত সংকুচিত হচ্ছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এই সংকট আরো গভীর করতে পারে।

কারখানা বন্ধ হচ্ছে, বাড়ছে বেকারত্ব : বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাভার, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে মোট ৩৫৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যার ফলে এক লাখ ১৯ হাজার ৮৪২ জন শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। সবচেয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে সাভারে, যেখানে ২১৪টি কারখানা বন্ধ হয়েছে, এর মধ্যে ১২২টি স্থায়ীভাবে এবং ৯২টি অস্থায়ীভাবে। প্রায় ৩১ হাজার শ্রমিক এখানে কাজ হারিয়েছেন, যার মধ্যে ছেইন অ্যাপারেলস, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন ও সাফওয়ান আউটারওয়্যারের মতো বড় কারখানাও রয়েছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু সম্প্রতি বিজিএমইএ ভবনে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অধিকার আদায়ের নামে শ্রমিকদের সংগঠিত আন্দোলনের কারণে কখনো কখনো কারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। এক অঞ্চলের অসন্তোষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে শিল্পঘন অন্যান্য অঞ্চলে। উদ্যোক্তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও সাম্প্রতিক উপদেষ্টা পরিষদের ‘মাত্র ২০ জন শ্রমিক মিললেই ট্রেড ইউনিয়ন করার সুযোগ’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত্ত শিল্পকে অস্থিতিশীল করতে পারে।

মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার আগে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে দেশের অবস্থান পিছিয়ে যাবে, বিনিয়োগ কমবে এবং রপ্তানি আয় ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

ব্যাংকঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে, যার প্রভাব পড়েছে কর্মসংস্থানে। ফলে দেশে বেকারত্বের হার ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। গত অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.৬৩ শতাংশে। এক বছরের ব্যবধানে দেশে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার। গত বছরের একই সময়ে দেশে বেকার ছিল ২৪ লাখ। দেশের বেকারত্ব বাড়ার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বিনিয়োগ পরিবেশ না থাকা, আর ব্যাংকঋণের সুদের হার বেশি হওয়ায় দেশের বেকারত্ব বেড়েছে।

আমদানি ও এলসি খাতে চরম মন্দা :  বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের অক্টোবরে ৫৬৪ কোটি মার্কিন ডলারের আমদানি এলসি খোলা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ১২.১৫ শতাংশ কম। সেপ্টেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ৬৩১ কোটি মার্কিন ডলার। শুধু এলসি খোলা নয়, আগের এলসির বিপরীতে বিল পরিশোধও ১১.৪৮ শতাংশ কমেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অর্থবছরের শুরুতে রমজান ও উৎসবের চাহিদা মেটাতে প্রচুর আমদানি হয়েছে। সেই চাপটা এখন কম। এখন যেসব পণ্য আমদানি হবে, সেসব বাংলাদেশে এসে পৌঁছবে ঈদের পর। তাই অক্টোবরে নতুন এলসির চাপ তেমন ছিল না। তার ওপর শীতের আগে এলএনজি আমদানি কমে যাওয়ায় আমদানির গতি আরো মন্থর হয়ে গেছে। 

আমদানি কমার সবচেয়ে বড় কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা। বড় বড় শিল্পগোষ্ঠী নতুন প্রকল্পে হাত দিতে ভয় পাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আখতার হোসেন বলেন, দেশে ডলারের সরবরাহ এখন যথেষ্ট; দামও স্থিতিশীল। তাই এলসি কমার নেপথ্যে ডলার সংকট নয়, বরং চাহিদা ও বিনিয়োগ কমে যাওয়া দায়ী। বাণিজ্য লেনদেনের ওপর কঠোর নজরদারির কারণে আমদানির আড়ালে অর্থপাচার বন্ধ হওয়ার জন্য অক্টোবরে এলসি খোলা কমেছে। আগে যেমন বেশি এলসি খোলা হতো, তেমনি এর পেছনে অর্থপাচারও হতো। আমদানিতে ওভার ইনভয়েসিং করে অর্থপাচার এখন নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এসেছে।

প্রবৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা :  এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মনে করে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়াবে ৪.৯ শতাংশে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) গত ২৯ সেপ্টেম্বরের পূর্বাভাসে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্য চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির হার ঠিক করেছে ৫.৫ শতাংশ। 

তবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, যদি সরকার সময়োপযোগী সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে পৌঁছতে পারে। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে রাজস্ব আহরণ, ব্যাংক খাত সংস্কার ও বিনিয়োগ পরিবেশে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি।

রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক ধারা :  রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য মতে, গত সেপ্টেম্বরের চেয়ে অক্টোবর মাসে রপ্তানি আদেশ ৩৯ কোটি ডলার কম এসেছে। অক্টোবরে মোট ২২০ কোটি ডলারের অর্ডার এসেছে, সেপ্টেম্বরে যার পরিমাণ ছিল ২৪৫ কোটি ডলার। অক্টোবরে ঢাকা অঞ্চলের কারখানাগুলোর রপ্তানি আদেশ আগের মাসের চেয়ে কমেছে ১৫ শতাংশ। ইস্যু করা এসব কারখানায় প্রায় ২১০ কোটি ডলারের আদেশ এসেছে, আগের মাসের চেয়ে যা ৩৫ কোটি ডলার কম। অক্টোবরে চট্টগ্রাম অঞ্চলের কারখানাগুলোর রপ্তানি আদেশ কমেছে ২৬ শতাংশ। আদেশ এসেছে ১০ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের, আগের মাসে যা ছিল ১৪ কোটি ডলার।

ইপিবির তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের জুলাই-অক্টোবর মাসে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৮.৫ শতাংশে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪.৫ শতাংশ কম। তৈরি পোশাক শিল্প, যা মোট রপ্তানির ৮৫ শতাংশ অবদান রাখে, তার প্রবৃদ্ধিও কমছে।

বিনিয়োগ স্থবির, পুঁজিবাজার অস্থির :  বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে বাজার থেকে সরে আসছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক গত এক মাসে ৪২০ পয়েন্ট হারিয়েছে। সর্বশেষ কর্মদিবস গত বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২২.৬৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৭০২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে মোট ৩৮৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৩.১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮৩১৩ পয়েন্টে। সিএসইতে সাত কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

সতর্ক করল আইএমএফ :  ১৬ দিনের ঢাকা সফর শেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, রাজস্ব আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্বস্তি ও আর্থিক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাহসী নীতি গ্রহণ না করলে সামষ্টিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বিপন্ন হতে পারে।

আইএমএফ আরো পরামর্শ দিয়েছে, মধ্য মেয়াদে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এবং আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে শাসনব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ, যুব বেকারত্ব হ্রাস এবং অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধির জন্য কাঠামোগত সংস্কার অপরিহার্য। সংস্থাটির একটি দল ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে গত ২৯ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ঢাকা সফর শেষে ফিরে যায় এবং গত বৃহস্পতিবার আইএমএফের ওয়েব সাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে।

সমাধানের পথ :  বিশ্লেষকরা বলছেন, সময়োচিত পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক অর্জনগুলো হারাতে বসবে, যার মূল্য দিতে হবে সাধারণ মানুষকে। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলমান থাকলে বেসরকারি খাতের উন্নতি সম্ভব নয়। অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে হলে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং বেসরকারি খাতের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে হবে। আর্থিক খাতের বর্তমান দুরবস্থা বিনিয়োগকে আরো নিরুৎসাহিত করছে। কর্মসংস্থান না হলে সমাজে অস্থিরতা বাড়বে। 

তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে বেসরকারি খাতে গতি ফিরবে না। দুনিয়ার কোনো দেশেই তা হয়নি, বাংলাদেশেও হবে না। 

এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইএবি) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হলে সময়মতো পণ্য ডেলিভারি দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এর ফলে ক্রেতাদের কাছে জরিমানা দিতে হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। ক্রেতারা এখন বাংলাদেশকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ গন্তব্য’ হিসেবে বিবেচনা করে বিকল্প দেশে অর্ডার দিতে শুরু করেছেন। তিনি জানান, গত ছয় মাসে নতুন অর্ডার আসার হার ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কমেছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) একজন গবেষক বলেন, রাজনৈতিক সহিংসতা শুরুর সঙ্গে পুঁজিপাচার বেড়ে যায়, কারণ দেশীয় বিনিয়োগকারীরা তাঁদের সম্পদ নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে চান।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলেছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া কোনো অর্থনৈতিক উদ্যোগই সফল হবে না। যদি রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুত আলোচনায় না বসে এবং সংঘাতের পথ পরিহার না করে, তাহলে অর্থনৈতিক বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। নির্বাচনের আগে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝুঁকি কেউ নিচ্ছে না। 

ট্রেজারি কর্মকর্তারা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরলে বড় গ্রুপগুলো আবার নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগ শুরু করবে। এতে এলসি খোলা বাড়বে ও আমদানির গতি ফিরবে। তাঁদের মতে, নির্বাচন শেষে নীতিগত দিকনির্দেশনা পরিষ্কার হলে অর্থনীতি আবার চাঙ্গা হয়ে উঠবে।

এদিকে ব্যাংক খাতে ঋণের সুদহার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএসহ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর ১৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ব্যাংকঋণের সুদের হার ব্যবসাবান্ধব করার দাবি তোলা হয়। 

বৈঠক শেষে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) মহাসচিব আলমগীর হোসেন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে সুদের হার ১৪ শতাংশের ওপরে। পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্ষুদ্র ও মাঝারি (এসএমই) খাতের ব্যবসায়ীরা মুনাফাই করেন ১০ থেকে ১১ শতাংশ। ব্যাংকঋণের বর্তমান সুদহার কোনো অবস্থায়ই ব্যবসাবান্ধব নয়। উচ্চ সুদহারে বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন। বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) সভাপতি ফজলে শামীম এহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এখন বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ নেই। ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগ করছেন না। তাই ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি শ্লথ হয়ে গেছে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা