শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৭, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

সিদ্ধান্তহীনতা আর আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ঝুলে গেছে জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার অর্থায়নের পাঁচ মেগাপ্রকল্প। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রো রেল বা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল—সবখানেই হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প এখন থমকে আছে সিদ্ধান্তহীনতার ফাঁদে পড়ে। সর্বশেষ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বৈঠকে উঠে এসেছে উদ্বেগজনক চিত্র। কাঁচপুর-মেঘনা-গোমতী সেতু থেকে শুরু করে শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, মেট্রো রেল প্রকল্প, যমুনা রেল সেতু ও মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র—সব কটিই কোনো না কোনোভাবে জটিলতায় জর্জরিত।

জাইকা এরই মধ্যে বাংলাদেশ সরকারকে সতর্ক করে জানিয়েছে, যদি বাস্তবায়নে সমন্বয়ের অভাব ও সিদ্ধান্তহীনতা দূর না হয়, তারা ভবিষ্যতে নতুন প্রকল্প অনুমোদনে আরো সতর্ক থাকবে। জানা যায়, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা দীর্ঘদিন ধরে অন্যতম বড় সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করছে। সড়ক, সেতু, রেল, বিদ্যুৎ ও বিমানবন্দর—সবখানেই তাদের অর্থায়নে চলছে বড় বড় প্রকল্প। একসময় উন্নয়নের রোল মডেল ছিল জাইকা অর্থায়িত প্রকল্পগুলো।

সাম্প্রতিক সময়ে দৃশ্যপট একেবারে পাল্টে গেছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন জাইকার অর্থায়নের প্রায় সব বড় প্রকল্পই থমকে আছে।
শেষ হয়েও হয়নি কাঁচপুর-মেঘনা-গোমতী সেতু : ‘কাঁচপুর, মেঘনা ও গোমতী দ্বিতীয় সেতু নির্মাণ ও পুরনো সেতুগুলোর পুনর্বাসন’ প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। কিন্তু এখনো এর আর্থিক নিষ্পত্তি সম্পন্ন হয়নি।

জাপানি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শেষে প্রায় আট কোটি টাকার অতিরিক্ত দাবি তুলেছে, যা এখনো নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। প্রকল্পের বিরোধ নিষ্পত্তি বোর্ড দাবি স্বীকার করলেও কত অর্থ প্রদান করা হবে তা ঠিক করা হয়নি। ফলে প্রকল্প চালু হলেও হিসাবের খাতা বন্ধ হয়নি। এই প্রকল্পের আর্থিক বিশ্লেষণের দায়িত্ব এখন দেওয়া হয়েছে মাতারবাড়ী বন্দরের পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে, যা বিশেষজ্ঞদের মতে প্রশাসনিক জটিলতা ও সমন্বয়ের ঘাটতিরই প্রমাণ।

বিলম্বের গহ্বরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প : শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পটি এখন নানা দাবি, বিরোধ ও অনুমোদনের বিলম্বে জড়িয়ে পড়েছে। বিদেশি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ছয় শতাধিক পরিবর্তন প্রস্তাব দিয়েছে, যার অর্ধেকেরও বেশি এখনো অনুমোদনের অপেক্ষায়।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঠিকাদারদের দাবি-পাল্টাদাবি মিলিয়ে এখন বিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকায়। বিমান কর্তৃপক্ষ দাবি করছে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা, আর ঠিকাদার পক্ষ দাবি করছে এক হাজারেরও বেশি কোটি টাকা। এই বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বোর্ড গঠন করা হলেও তা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি।

জাইকার পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সরকারি অনুমোদন ও সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব জমা দিতে দেরির কারণে পরামর্শক ও ঠিকাদার উভয়ের বিল আটকে গেছে। এতে প্রকল্পের সময়সূচি ভেঙে পড়েছে এবং নির্মাণ ব্যয় দিন দিন বাড়ছে। বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল আংশিক প্রস্তুত হলেও পুরো কাজ শেষ হতে আরো অন্তত দেড় বছর লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যমুনা রেল সেতু—টানাপড়েনেই অগ্রগতি : যমুনা নদীর ওপর রেল সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি দেশের রেল যোগাযোগে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখানেও দেখা দিয়েছে দাবি, বিরোধ ও অনুমোদনের বিলম্ব। প্রকল্পের বেশির ভাগ কাজ শেষ হলেও এখনো দুটি প্যাকেজে বিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি। ঠিকাদারদের কিছু দাবির নিষ্পত্তির জন্য মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদন দরকার, কিন্তু সংশোধিত প্রস্তাব এখনো পরিকল্পনা কমিশনে জমা পড়েনি।

জাইকা জানিয়েছে, বারবার সময় বাড়ানো ও অনুমোদন বিলম্বের কারণে তারা প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে খুব হতাশ। যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে এবং বকেয়া অর্থ ছাড় বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

মেট্রো রেল লাইন ১ ও ৫—স্থবির স্বপ্ন : রাজধানীর যানজট কমানোর বড় স্বপ্ন হিসেবে শুরু হয়েছিল মেট্রো রেল প্রকল্প। কিন্তু জাইকা অর্থায়িত লাইন ১ ও লাইন ৫ এখন প্রশাসনিক জটিলতায় প্রায় থমকে আছে। লাইন ১-এর একটি বড় প্যাকেজের দরপত্র অনুমোদনের আবেদন করা হলেও জাইকা এখনো সম্মতি দেয়নি। অন্যদিকে ইউটিলিটি স্থানান্তর না হওয়ায় উত্তর বাড্ডা ও আফতাবনগর এলাকায় কাজ বন্ধ রয়েছে।

লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে দরদাতার প্রস্তাব প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে অনেক বেশি হওয়ায় এখন সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব জরুরি হয়ে পড়েছে। ফলে পুরো প্রকল্পেই সময়সূচি ভেঙে পড়েছে। জাইকা জানায়, প্রকল্প পরিচালক ও জাইকার কার্যালয়ের মধ্যে যোগাযোগ ঘাটতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে দেরি এবং বাস্তবায়ন পর্যায়ে জবাবদিহির অভাবই এর মূল কারণ।

এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জাইকার ঋণে উন্মুক্ত দরপত্রের সুযোগ নেই। টেন্ডার হলে জাপানের প্রতিষ্ঠানই শুধু অংশগ্রহণ করতে পারে। এ কারণে অনেক টেন্ডার প্রস্তাব প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে অনেক বেশি পড়ছে। এতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। অন্যান্য দেশও যদি এখানে অংশ নিতে পারত তাহলে প্রতিযোগিতা আরো ভালো হতো। কম রেটে কাজ করানো যেত।

ইআরডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মন্ত্রণালয় চেষ্টা করছে প্রকল্প ব্যয় কমানো যায় কি না। সেটা নিয়ে জাইকার সঙ্গে আলোচনা চলছে। কারণ যত টাকা খরচ লাগছে মেট্রো রেল নির্মাণে তা আমাদের জন্য অত্যধিক বেশি। এত টাকা ঋণ করে মেট্রো রেল নির্মাণ আমাদের জন্য কঠিন।’

সম্প্রতি সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, এত উচ্চমূল্যে মেট্রো রেল নির্মাণ করা সম্ভব নয় বলে জাইকাকে জানানো হয়েছে। এখন ব্যয় কমানোর জন্য পর্যালোচনা চলছে। জাপানের সঙ্গে আলোচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র—প্রযুক্তিগত ব্যর্থতায় দুঃস্বপ্ন : সবচেয়ে আলোচিত জাইকা অর্থায়িত প্রকল্পগুলোর মধ্যে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন গভীর সংকটে। প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার এই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চলতি বছরের শুরু থেকে নানা প্রযুক্তিগত সমস্যায় ভুগছে। বয়লারে ছাই জমে যাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অনেক কমে গেছে। ঠিকাদার সংস্থা অভিযোগ করছে যন্ত্রের নকশায় ত্রুটি ছিল, কিন্তু পরামর্শক সংস্থা তা অস্বীকার করছে।

প্রযুক্তিগত এই ব্যর্থতার পাশাপাশি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত দাবি করছে। প্রকল্প পরিচালকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের সক্ষমতা ৫০ শতাংশের নিচে নেমে গেছে, যা চুক্তির নির্ধারিত মানের অর্ধেকেরও কম। এতে সরকারের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১০ কোটি ডলার। জাইকা এই পরিস্থিতিকে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে মন্তব্য করেছে।

জটিলতার মূল কারণ প্রশাসনিক অদক্ষতা ও সিদ্ধান্তহীনতা : সব প্রকল্পের আলাদা সমস্যা থাকলেও মূল সংকট তিন জায়গায়—চুক্তিগত অস্পষ্টতা, অনুমোদনের বিলম্ব এবং প্রশাসনিক সমন্বয়ের ঘাটতি। জাইকার মতে, বাংলাদেশের সরকারি সংস্থাগুলো সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। এতে শুধু খরচই বাড়ছে না, বরং বিদেশি সহযোগীদের আস্থাও কমছে। অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, জাইকার নিজস্ব প্রক্রিয়াও অত্যন্ত ধীরগতি ও জটিল; প্রতিটি সিদ্ধান্তে টোকিওর অনুমোদন নিতে হয় বলে সময় অনেক বাড়ে। ইআরডি ও প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, বিদেশি শর্ত ও জটিল অনুমোদন প্রক্রিয়ার কারণে অনেক সময় তাঁরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। এতে প্রকল্পের ব্যয় বাড়ে, কাজ থেমে যায়, আর শেষ পর্যন্ত জনগণের প্রত্যাশা অপূর্ণ থেকে যায়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা