শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

স্বাধীনতার পর চীনের মোট ঋণ ছাড় ৮৯৫ কোটি ডলার. পদ্মা রেল সেতু, কর্ণফুলী টানেল, পায়রা সেতু, ঢাকা-আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে চীনের অর্থায়ন সবচেয়ে বেশি. চীন চট্টগ্রাম ও রংপুরে তিন হাজার ৪২৫ কোটি টাকার অনুদানে দুটি হাসপাতাল নির্মাণ করছে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

বাংলাদেশে বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগের নতুন মানচিত্র তৈরি হচ্ছে, যেখানে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে চীন, আর ধীরে ধীরে পেছাচ্ছে ভারত। দেশের বড় বড় মেগা প্রকল্পে চীনের উপস্থিতি এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। অবকাঠামো, স্বাস্থ্য, শিল্পায়ন থেকে শুরু করে নদী ব্যবস্থাপনা পর্যন্ত—সব খাতেই ঢুকে পড়েছে চীনা অর্থায়ন ও প্রভাব। অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ এক দশকের ঋণ সহযোগিতা (লাইন অব ক্রেডিট বা এলওসি) কর্মসূচি এখন ধীরগতি, বাতিল বা স্থবির অবস্থায় পড়ে আছে।

একদিকে চীনের নতুন প্রকল্পে অর্থের জোয়ার, অন্যদিকে ভারতের ঋণ প্রকল্পে অচলাবস্থা—দুই প্রতিবেশী শক্তির এই বৈপরীত্য এখন বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতায় নতুন বাস্তবতা তৈরি করেছে। ভারতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় হাসিনা সরকারের শেষ সময়ে যেখানে চীন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, ইউনূস সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন গতি পেয়েছে।

চীনের ঋণ ও বিনিয়োগে নতুন জোয়ার : অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে চীন মোট ৮৯৫ কোটি ডলার ঋণ ও সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে গত আট বছরেই ছাড় হয়েছে ৬০৭ কোটি ডলার। বর্তমানে পাইপলাইনে রয়েছে আরো ৪৬০ কোটি ডলারের চীনা ঋণ। অর্থাৎ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে যে পরিমাণ চীনা ঋণ ও অনুদান এসেছে তার সিংহভাগই গত এক দশকে।

২০১৬ সালের অক্টোবরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের ঐতিহাসিক ঢাকা সফর ছিল এ প্রবণতার টার্নিং পয়েন্ট। সে সময় দুই দেশের মধ্যে প্রায় ২৪ বিলিয়ন ডলারের অর্থায়নের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এই চুক্তির আওতায় পদ্মা রেল সংযোগ, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল, ঢাকা-আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে, পায়রা সেতু, মাতারবাড়ী ও পায়রা বন্দর সংযোগ সড়কসহ বহু বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।

স্বাস্থ্য ও শিল্প খাতে চীনের আগ্রাসী ভূমিকা

চীনের অনুদান এখন শুধু অবকাঠামোতেই সীমাবদ্ধ নয়; স্বাস্থ্য খাতেও তাদের উপস্থিতি বাড়ছে। চট্টগ্রামে ৫০০-৭০০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল ও রংপুরে এক হাজার শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণে চীনের অনুদান ধরা হয়েছে তিন হাজার ৪২৫ কোটি টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ। ২০২৮ সালের মধ্যে এই দুটি হাসপাতালের নির্মাণকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

অন্যদিকে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গড়ে উঠছে বাংলাদেশ-চায়না ইকোনমিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন। ৮০০ একর জমিতে চার হাজার ৬৫ কোটি টাকার এই প্রকল্পের প্রায় অর্ধেক অর্থই আসছে চীনা ঋণ ও বিনিয়োগ থেকে। এরই মধ্যে ৩০টির বেশি চীনা কম্পানি সেখানে কারখানা স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষে দেশে চীনা প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দাঁড়িয়েছে ১.৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।

তিস্তা নদী পুনরুদ্ধারে চীনা উপস্থিতি

চীনের অর্থায়নে বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত নতুন প্রকল্প হলো তিস্তা নদীর সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার প্রকল্প। বহু বছর ধরে স্থবির থাকা এই প্রকল্পে নতুন করে গতি এসেছে ইউনূস সরকারের সময়ে। প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে ৫৫০ মিলিয়ন ডলার আসবে চীনের ঋণ হিসেবে। প্রথম পর্যায়ে ১৭০ বর্গকিলোমিটার ভূমি পুনরুদ্ধার করা হবে, যেখানে আধুনিক কৃষি, আবাসন, শিল্পাঞ্চল ও সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে উত্তরাঞ্চলের কৃষি ও শিল্পায়নে নতুন দিগন্ত খুলবে, তবে ঋণের শর্ত অবশ্যই স্বচ্ছ হতে হবে।

ইউনূস সরকারের সময়ে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের নতুন গতি

প্রধানমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতায় আসার পর চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তাঁর বেইজিং সফরে তিস্তা ছাড়াও রেল, সড়ক, সেতু ও স্বাস্থ্য খাতে বড় বড় নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হয়। চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা নতুন প্রজন্মের কৌশলগত অংশীদারি গড়তে চাই। এর মাধ্যমে শুধু সরকারি নয়, বেসরকারি বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের পথও খুলছে।

চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, বাংলাদেশে তারা সহজ শর্তে ঋণ দেবে, পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় ও বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হবে। এতে বাংলাদেশের নতুন সরকারের প্রতি চীনের আস্থার বার্তাও স্পষ্ট হয়েছে।

ভারতীয় ঋণ প্রকল্পে ধস

অন্যদিকে একই সময়ে ভারতের অর্থায়ন কাঠামো বড় ধাক্কা খেয়েছে। ইআরডি ও ভারতের এক্সিম ব্যাংকের যৌথ পর্যালোচনায় দেখা গেছে, তিনটি এলওসির আওতায় থাকা ৪০টির বেশি প্রকল্পের মধ্যে অন্তত ১১টি প্রকল্প বাতিল এবং আরো তিনটি কার্যত স্থগিত। ভারতের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন অর্থ ছাড় না হওয়া, সরবরাহ জটিলতা ও প্রকল্পের দুর্বলতার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে ভারতের অর্থায়নে শেষ হওয়া অনেক প্রকল্পই পড়ে রয়েছে। অনেক চলমান প্রকল্প অপ্রয়োজনীয় হওয়ায় সরকার মাঝপথেই শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বাতিল প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম-রামগড় মহাসড়ক উন্নয়ন, যশোর-বেনাপোল-ঢাকা মহাসড়ক প্রশস্তকরণ, রূপপুর-ইশ্বরদী-বগুড়া রেলপথ উন্নয়ন, বরিশাল ও পটুয়াখালী নদীবন্দর উন্নয়ন এবং সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা আধুনিকীকরণ। এ ছাড়া খুলনা-দর্শনা ডাবল লাইন রেলওয়ে ট্র্যাক, বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেললাইন এবং মোংলা বন্দর আধুনিকায়ন প্রকল্প তিনটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।

ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী বলেন, ভারতের এলওসি প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি আশানুরূপ নয়। কয়েকটি প্রকল্পে বিকল্প উন্নয়ন সহযোগী যেমন এআইআইবি আগ্রহ দেখিয়েছে।

ধীরগতি ও জটিলতার দায়

২০১০ সালে শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে প্রথম এলওসি অনুমোদিত হয় এক বিলিয়ন ডলারের। এরপর ২০১৬ ও ২০১৭ সালে দ্বিতীয় ও তৃতীয় এলওসি মিলিয়ে প্রতিশ্রুতি দাঁড়ায় ৭.৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাস্তবে এখন পর্যন্ত ছাড় হয়েছে মাত্র ১৮৫ কোটি ডলার, অর্থাৎ প্রতিশ্রুত অর্থের ২৫ শতাংশেরও কম।

ইআরডি ও পরিকল্পনা কমিশনের বিশ্লেষণ বলছে, এলওসি প্রকল্পে অন্যতম বড় বাধা হলো ভারতের শর্ত-প্রকল্প ব্যয়ের কমপক্ষে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় উৎস থেকে পণ্য ও সেবা কিনতে হবে। এতে স্থানীয় অংশগ্রহণ কমে যায়, দরপত্র প্রক্রিয়া ধীর হয় এবং ব্যয় বাড়ে।

চীনের অর্থনৈতিক প্রভাব ও কূটনৈতিক ভারসাম্য

চীনের বাড়তি প্রভাব শুধু অর্থনৈতিক নয়, কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রভাবিত করছে। সম্প্রতি পাকিস্তান প্রস্তাব দিয়েছে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যে করাচি বন্দর ব্যবহার করা যেতে পারে, যা বাংলাদেশকে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর সম্প্রসারিত অংশে যুক্ত করতে পারে। এতে চীন থেকে আমদানি ও রপ্তানি উভয় ক্ষেত্রেই সময় ও ব্যয় কমবে। তবে ভারতের সঙ্গে ভূরাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করাও এখন বাংলাদেশের বড় চ্যালেঞ্জ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের অর্থায়ন বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ, কিন্তু শর্তগুলো বাণিজ্যিক হওয়ায় ঋণঝুঁকি বাড়ছে। অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, চীনের অর্থায়ন উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে তা উৎপাদনশীল খাতে ব্যবহার না হলে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ বাড়বে।

ইআরডির সাবেক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে বৈদেশিক অর্থায়নের পালা বদল এখন স্পষ্ট। ভারতের ধীরগতি ও অনিশ্চয়তার বিপরীতে চীন দ্রুত এগিয়ে আসছে নতুন ঋণ, অনুদান ও বিনিয়োগ নিয়ে। একদিকে এটি উন্নয়নের নতুন সম্ভাবনা, অন্যদিকে ঋণঝুঁকি ও কূটনৈতিক ভারসাম্যের নতুন পরীক্ষা। বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ এখন একটাই-চীনের বাড়তি প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে বাস্তব উন্নয়ন নিশ্চিত করা; কিন্তু কোনোভাবেই ঋণনির্ভরতা ও ভূরাজনৈতিক নির্ভরতার ফাঁদে না পড়া। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা