শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ক্যাব সভাপতি

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

ওষুধ কম্পানিগুলোর লাগামহীন মার্কেটিং খরচ আর ডিস্ট্রিবিউশন চেইনে অতিরিক্ত কমিশনে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার। ভোক্তার অধিকার রক্ষায় সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কঠোর তদারকি এবং ওষুধের দাম নির্ধারণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করেন কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ড্রাগ অ্যাক্টের পরও ওষুধ বাজারে মার্কেটিংয়ের নামে অনৈতিক চর্চায় ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে এবং অবিলম্বে তা বন্ধ করা জরুরি। 

প্রশ্ন : সম্প্রতি স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জানিয়েছেন, একটি ওষুধ কোম্পানি বছরে প্রায় ১০০ কোটি টাকা কমিশনে ব্যয় করে। আপনার মতে, এই অস্বাভাবিক কমিশন বাণিজ্য ও অনৈতিক চর্চায় টিকতে না পেরে কি বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজার থেকে সরে গেছে?

উত্তর : কোন কোম্পানি কতটা কমিশন ব্যয় করে, তা আমার জানা নেই। তবে এটি সত্য, দেশের নিজস্ব ওষুধনীতির কারণে গত ৩০ বছরে দেশীয় কোম্পানিগুলো বিশ্বমানের হয়ে উঠেছে। বর্তমানে দেশের ৯৭ শতাংশ ওষুধ দেশীয় কোম্পানিগুলোই উৎপাদন করে এবং প্রায় ১৫০টি দেশে তা রপ্তানি করা হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ট্রিপস চুক্তির আওতায় আমরা একটি স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ হিসেবে সম্পূর্ণ সুযোগ কাজে লাগিয়েছি, যা আমাদের ওষুধশিল্পকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসতে সাহায্য করেছে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলো ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে কি না তা আমার জানা নেই, তবে এটা সত্যি, দেশীয় কোম্পানিগুলো তাদের তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে ফেলেছে। ওষুধ রপ্তানি এখন আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত। তবে কমিশন বাণিজ্যের নেতিবাচক দিক অস্বীকার করার সুযোগ নেই। ওষুধশিল্পের সাফল্য ধরে রাখতে অসচ্ছতা ও অনিয়মের পথ বন্ধ করতে হবে। ভোক্তার স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে আগ্রাসী বিপণন বন্ধ করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে ওষুধের দাম বৃদ্ধির পেছনে কোন কোন বিষয় দায়ী?

উত্তর : ওষুধের দাম বেশি কি না তা সঠিকভাবে জানতে হলে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর দামের সঙ্গে তুলনা করে একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। ওষুধের দাম নির্ধারণে সরকারি সংস্থা হিসেবে ডিজি ড্রাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে তাদের ক্ষমতা সীমিত। ডিজি ড্রাগ কেবল এসেনসিয়াল ড্রাগগুলোর মূল্য নির্ধারণ করে, যা ওষুধের মোট সংখ্যার তুলনায় খুবই কম। বাকি অধিকাংশ ওষুধের মূল্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো নিজেরাই নির্ধারণ করে। যেহেতু এর ওপর কোনো কার্যকর সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই, তাই কোম্পানিগুলো নিজেদের ইচ্ছামতো মূল্য নির্ধারণ করার সুযোগ পায়। যদি কোনো ওষুধের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, সে ক্ষেত্রে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে, তবে সেটার দৃষ্টান্ত খুবই কম। এই প্রক্রিয়ার দুর্বলতাই ওষুধের উচ্চমূল্যের জন্য মূল দায়ী বলে মনে করি।

প্রশ্ন : ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের প্রতিটি ধাপে কমিশন ও অতিরিক্ত মার্জিন যোগ হওয়ার বিষয়টি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে?

উত্তর : ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের প্রতিটি ধাপে কমিশন ও মার্জিনের পরিমাণ কতটা হওয়া উচিত, তা একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। বর্তমানে এই প্রক্রিয়ায় কোনো স্বচ্ছতা নেই। অনেক সময় ‘পুশ সেল’-এর জন্য ডিস্ট্রিবিউটর, ফার্মেসি এবং খুচরা বিক্রেতাদের অতিরিক্ত কমিশন দেওয়া হয়। এই অতিরিক্ত কমিশনগুলো শেষ পর্যন্ত যোগ হয় ওষুধের মূল দামের সঙ্গে এবং তার পুরো চাপ এসে পড়ে সাধারণ ভোক্তার ওপর। এই কমিশন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতে একটি স্বচ্ছ মূল্য কাঠামো এবং কঠোর মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : ওষুধ কম্পানির বেপরোয়া মার্কেটিং খরচ শেষ পর্যন্ত রোগীর পকেট থেকে আদায় হচ্ছে- এটি কি ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘন নয়?

উত্তর : এটি কেবল ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘন নয়, এটি ড্রাগ অ্যাক্টের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। ড্রাগ অ্যাক্ট অনুযায়ী ওষুধের অবাধ মার্কেটিং (ডাক্তারদের প্রমোশন, সেমিনার, গিফট, বিদেশ ভ্রমণ) করার সুযোগ নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। মার্কেটিংয়ের নামে ওষুধ কম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিরা (মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বা এমআরও) চিকিৎসকদের বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও অনার্থিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকেন মর্মে বিভিন্ন সংবাদ আমরা দেখতে পাই? এই অনৈতিক চর্চার কারণে কিছু চিকিৎসক অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে পারেন, যার ফলে রোগীর চিকিৎস খরচ বেড়ে যায়। এটি সরাসরি রোগীর পকেট থেকে আদায় করা হচ্ছে এবং এটি সুস্পষ্টভাবেই ভোক্তার অধিকার পরিপন্থী।

প্রশ্ন : ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর বর্তমান পদক্ষেপগুলো কতটা কার্যকর বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : কার্যকারিতার দিক থেকে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর পদক্ষেপে যথেষ্ট ঘাটতি এবং শিথিলতা রয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো মাঝে মাঝে অভিযান পরিচালনা করলেও তা সমস্যার গভীরতা বিবেচনায় অপর্যাপ্ত। নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির বিরুদ্ধে কিছু কার্যক্রম দেখা গেলেও ওষুধের উচ্চমূল্য এবং অনৈতিক মার্কেটিংয়ের মতো গুরুতর বিষয়গুলো নিয়ে দৃশ্যমান পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আরো কঠোর ও নিয়মিত তদারকি ব্যবস্থ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে কাজ করতে গিয়ে ওষুধ খাতের কী ধরনের অনিয়ম দেখছেন? ওষুধের দাম সাশ্রয়ী রাখতে ক্যাব কী ধরনের সংস্কার দাবি করছে?

উত্তর : ক্যাবের পক্ষ থেকে আমরা স্বাস্থ্য এবং ওষুধ খাত নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট টিম গঠন করে কাজ শুরু করার পরিকল্পনা করেছি। আমাদের লক্ষ্য হলো, এই খাতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতি-প্রস্তাব তৈরি করা। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর আলোকে এই খাতে কাজের পরিধি সীমিত, তবে নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের ক্ষেত্রে কার্যক্রম গ্রহণের সুযোগ আছে। আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, এই সীমিত ক্ষমতা সত্ত্বেও অধিদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যাপক কাজ করার সুযোগ আছে। সে লক্ষ্যেই ক্যাব তাদের কার্যক্রম গ্রহণ করবে এবং ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা