শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

কক্সবাজার হয়ে নৌপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচার উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। পাচারকারীরা সাধারণ লোকজনকে অপহরণ করে জোরপূর্বক মালয়েশিয়াগামী ট্রলারে তুলে দিচ্ছে। তাদের এই পাচারে নারী ও শিশুও বাদ যাচ্ছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এভাবে পাচার করার উদ্দেশ্য হলো অপহৃতদের মালয়েশিয়ায় নিয়ে জিম্মি করে স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায়। ভুক্তভোগী ও স্বজনরা এমন তথ্য দিয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকবার অপহৃতদের উদ্ধার ও পাচারকারীদের আটকের পরও এই তৎপরতা থামছে না। নৌপথে মানবপাচারের ক্ষেত্রে দুর্ঘটনা বা সামুদ্রিক ঝড়ে প্রাণহানিরও আশঙ্কা রয়েছে।  সম্প্রতি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী মানবপাচারকারী চক্রের এ ধরনের কয়েকটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে।

প্রতিবছর শীত মৌসুমে কক্সবাজারের উখিয়া, টেকনাফ ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মানবপাচারকারীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। এ বছর শীত শুরুর আগেই উপকূলে সক্রিয় হয়েছে মানবপাচারকারী দালালরা। নারী-শিশুসহ স্থানীয় লোকজনকে পাচারের জন্য তুলে নিয়ে জড়ো করা হচ্ছে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন পাহাড়ে, পাচারকারীদের গোপন আস্তানায়। সেখান থেকে সুযোগ বুঝে তুলে দেওয়া হচ্ছে ট্রলারে। গত দুই সপ্তাহে বিজিবি, র‌্যাব ও কোস্ট গার্ড বাহারছড়ার পাহাড়ে পাচারকারীদের আস্তানায় চারটি পৃথক অভিযান চালিয়ে ১৮৭ জনকে উদ্ধার করে। এসব ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

২০০৮ সালে নৌপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে মানবপাচার শুরু। পরবর্তী সময়ে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী উপজেলাগুলোতে এর বিস্তৃতি ঘটে। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের (ইউএনএইচসিআর) তথ্য মতে, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এক লাখ ২০ হাজার মানুষ নৌপথে মানবপাচারের শিকার হয়। এসময় অনাহার, পানিশূন্যতা ও পাচারকারীদের নির্যাতনে তিন শতাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটে। মানবপাচারকারী চক্রের হাতে পড়ে সব কিছু হারিয়ে পথে বসেছে অনেক পরিবার। থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ায় পৌঁছে দালালদের চাহিদামতো টাকা দিতে না পেরে নির্যাতনে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে।

মানুষকে পণ্য বানিয়ে বিক্রি :  শাহপরীর দ্বীপ উত্তরপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল হামিদ গত বছর মানবপাচারকারী দালালদের হাত ধরে নৌপথে মালয়েশিয়া পাড়ি দেন। মুঠোফোনে তিনি জানিয়েছেন, মানবপাচারের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা। আব্দুল হামিদ বলেন, আমার এক বন্ধুর অটোরিকশা নিয়ে শাহপরীর দ্বীপ থেকে টেকনাফ আসছিলাম। তার একটি জরুরি প্রয়োজনে মেরিন ড্রাইভ যেতে হচ্ছে বলে আমাকেও সঙ্গে করে নিয়ে যায়। পরে মেরিন ড্রাইভে এসে এক ব্যক্তির কাছে তার অটোরিকশাটি দিয়ে আমাকে বলে, ‘চল, মালয়েশিয়া যাই।’

হামিদের ভাষ্য, বন্ধুটি জানায়- মালয়েশিয়া যেতে কোনো টাকা লাগবে না। তাঁদের সেখান থেকে টেকনাফের মহেশখালীয়াপাড়া মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন এলাকায় একটি বাড়িতে নিয়ে আসেন এক ব্যক্তি। বাড়িতে তিন দিন রাখার পর তাঁর ওই বন্ধু তাঁকে রেখে পালিয়ে যান। পরে হামিদও পালিয়ে যেতে চাইলে একজন বলে, ‘তোমার বেচাবিক্রি হয়ে গেছে, পালানোর সুযোগ নাই।’

হামিদ বলেন, তখন আমি বুঝতে পারি, আমার বন্ধু আমাকে মালয়েশিয়া নেওয়ার কথা বলে কৌশলে পাচারকারীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তিন দিন পর এক রাতে আমাদের প্রায় ৬০ জনের একটি দলকে ছোট ছোট নৌকায় করে মাঝ সাগরে নোঙর করা বড় ট্রলারে  তোলা হয়। তিনি জানান, সেখান থেকে মালয়েশিয়া পৌঁছানোর আগে মারধর করে তাঁর পরিবারের কাছ থেকে তিন লাখ ৮০ হাজার  টাকা আদায় করে দালালরা।

আব্দুল হামিদের মা খাদিজা আকতার বলেন, ছেলেকে আট-দশ দিন খুঁজে না পেয়ে ভেবেছিলাম অপহৃত হয়েছে। দুই সপ্তাহ পরে আমার এক নিকট প্রতিবেশী আমাকে জানান, ছেলে ট্রলারে করে মালয়েশিয়া গেছে, সঙ্গে তাদের এক ছেলেও আছে। দালালদের হাতে জিম্মি থাকার পর আমাদের বলা হলো তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা জোগাড় করতে। আমাদের ঘরে অভাব, এত টাকা কোথায় পাই? স্বজনদের কাছে ধার করে এবং আমার বিবাহিত দুই মেয়ের গয়না বিক্রি করে কোনো মতে ছেলেকে মুক্ত করেছি।

আট ধাপে হাত বদলে মালয়েশিয়া :  ভুক্তভোগীদের তথ্য অনুযায়ী, নৌপথে পাচারের উদ্দেশ্যে ধরে আনা লোকজনকে মালয়েশিয়া পৌঁছাতে আট ধাপে হাত বদল হয়। এর পাঁচ ধাপ বাংলাদেশে ও তিন ধাপ থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায়। ট্রলারে ওঠা পর্যন্ত ধাপগুলো যথাক্রমে তথ্য দাতা, রোড মাস্টার, জমাদার, নৌট্রিপ ও ট্রলার পার্টি নামে পরিচিত। তথ্য দিয়ে দালাল রোড মাস্টারের কাছে তুলে দেয় পাঁচ হাজার টাকায়। রোড মাস্টার তাকে ১০ হাজার টাকায় পৌঁছে দেয় পাহাড়ি জমাদারদের কাছে। সেখান থেকে জমাদাররা নৌ ট্রিপে ট্রলারে তুলে দেয় ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকায়। ট্রলারগুলো থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার সীমানায় পৌঁছে সেখানকার দালালদের কাছে মাথাপিছু এক থেকে দেড় লাখ টাকা দিয়ে বিক্রি করে দেয়।

বাংলাদেশ থেকে সাগরের নৌপথ পাড়ি দিয়ে থাইল্যান্ড বা ইন্দোনেশিয়া সীমানায় পৌঁছানোর পর সেখানে শুরু হয় টাকা আদায়ের কৌশল। মানবপাচারের শিকার এক ব্যক্তিকে অন্তত সাড়ে তিন লাখ টাকা দিতে হয়। এরপর ঝোপ-জঙ্গল দিয়ে তাদের ঠেলে দেওয়া হয় মালয়েশিয়ায়। অনেক সময় মাস্টার দালাল থাইল্যান্ডেই আদায় করে নেয় দাবি করা টাকা। টাকা আদায় করতে না পারলে ভুক্তভোগীর ওপর নেমে আসে নির্মম নির্যাতন। এসব নির্যাতনের দৃশ্য হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের দেখানো হয়। বাধ্য হয়ে স্বজনরা পাচারকারীদের চাহিদামতো টাকা পরিশোধ করে।

পাচারকারীদের লক্ষ্যবস্তু যারা :  টেকনাফ ও উখিয়ায় শুরুর দিকে পাচারকারীদের লক্ষ্য ছিল শুধু স্থানীয় বাসিন্দারা। বর্তমানে তাদের বড় লক্ষ্যবস্তু উখিয়া ও টেকনাফে আশ্রিত রোহিঙ্গারা। মালয়েশিয়ায় উন্নত জীবনযাপনের  লোভ দেখিয়ে মানবপাচারকারী দালালরা রোহিঙ্গাদের উদ্বুদ্ধ করছে।  উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে অন্তত ৫০টির বেশি দালালচক্র সক্রিয় রয়েছে। এরা ক্যাম্পে সাধারণ রোহিঙ্গাদের মতো চলাফেরা করে। সুযোগ বুঝে বিভিন্নজনকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে ক্যাম্পের বাইরে এনে পাচারচক্রের হোতাদের কাছে তুলে দেয়।

টেকনাফের হ্নীলা মৌলভীবাজার এলাকার বাসিন্দা নুরুল আমিন বলেন, যে অবস্থা শুরু হয়েছে, একা কোথাও বের হতেও ভয় করে। ছেলেদের ঘর থেকে বের করাটা ঝুঁকিপূর্ণ। স্বেচ্ছায় যারা যাচ্ছে তাদের নিয়ে যাক, কিন্তু জোরপূর্বক অপহরণ করে মালয়েশিয়ার ট্রলারে তুলে দেওয়ার মতো জঘন্য অপরাধ কর্মকাণ্ডের চক্রগুলো দিন দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে।

ঝুঁকির পথ বেছে নিচ্ছে অনেকে :  রোহিঙ্গাদের মধ্যে অনেকে মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী। তাদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট তৈরি করে বৈধভাবে বিদেশে যাওয়া বেশ কঠিন। তাই তারা নৌপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহী।

উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আব্দুস সালাম বলেন, রোহিঙ্গাদের একটি বড় অংশ মালয়েশিয়া অবস্থান করছে। তারা বিভিন্ন সময়ে নৌপথে ট্রলারে করে সেখানে গেছে। এখন তারা তাদের স্বজনদের সেখানে নিতে চায়। ক্যাম্পে বাস করা তাদের উন্নত জীবনের আশায় দালালদের মাধ্যমে ট্রলারে করে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদেরও একই দুর্ভোগ ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়।

স্বামীর কাছে যাচ্ছেন রোহিঙ্গা নারীরা : রোহিঙ্গা যারা মালয়েশিয়া অবস্থান করছেন, তাঁদের বেশির ভাগের স্ত্রী-সন্তান বাংলাদেশের ক্যাম্পে রয়েছে। প্রবাসী রোহিঙ্গারা তাঁদের স্ত্রী-সন্তানদের মালয়েশিয়া নিয়ে যেতে দালালদের শরণাপন্ন হন। দালালরা টাকার বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌপথে এসব স্ত্রী-সন্তানকে মালয়েশিয়ায় নেওয়ার ব্যবস্থা করে এবং প্রায়ই নৌ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

মালয়েশিয়ার পথে নৌ দুর্ঘটনা :  ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর টেকনাফের বাহারছড়া সাগর এলাকায় রোহিঙ্গাদের নিয়ে মালয়েশিয়াগামী একটি ট্রলার ডুবে যায়। এতে ৩৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও চারজনের মৃত্যু ঘটে। ২০২০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সেন্ট মার্টিনের পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে মালয়েশিয়াগামী একটি ট্রলারডুবির ঘটনায় চার শিশুসহ ১৯ জন রোহিঙ্গার মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় আরো ৭২ জনকে জীবিত উদ্ধার করে কোস্ট গার্ড।

স্থানীয়রা যা বলছে :  টেকনাফ সরকারি কলেজের অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, নৌপথে মানবপাচারে দেশ ও দেশের বাইরে বেশ কয়েকটি দালালচক্র সক্রিয়। তাদের কঠোরভাবে দমন করা না গেলে নৌপথে মানবপাচার আরো বেড়ে যাবে। টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হামিদুর রহমান বলেন, কতটা ঝুঁকি নিয়ে মানুষকে সাগরে নৌপথে মালয়েশিয়া পাঠানো হয় তা বলার ভাষা নেই। এসব কর্মকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের ধরতে এখনই কঠোর উদ্যোগ না নিলে আসন্ন শীত মৌসুমে আমাদের আরো ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে।

প্রশাসনের ভাষ্য :  টেকনাফের ২ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আশিকুর রহমান বলেন, মানবপাচারের বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। গত এক সপ্তাহে শাহপরীর দ্বীপ, কচ্ছপিয়া পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নৌপথে মালয়েশিয়া পাচারের একাধিক চেষ্টা ব্যর্থ করতে সক্ষম হয়েছে বিজিবি। টেকনাফ মডেল থানার ওসি আবু জায়েদ মো. নাজমুন নুর বলেন, মানবপাচারকারীরা নিজেদের যতই শক্তিশালী ভাবুক, মানবপাচারচক্রের মুলোৎপাটনে পুলিশ বদ্ধপরিকর। মানবপাচারচক্রে জড়িত ব্যক্তিরা কোনোভাবে রেহাই পাবে না।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
সাত পুলিশ সুপারকে বদলি
সাত পুলিশ সুপারকে বদলি
ফ্ল্যাট জালিয়াতি : টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
ফ্ল্যাট জালিয়াতি : টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য: সিইসি
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য: সিইসি
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা