শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অবশেষে নির্বাচনি ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছাড়ল। শুক্রবার বিকালে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আগামী নির্বাচনের পথে আনুষ্ঠানিক যাত্রা করল। নির্বাচনি হুইসল বেজে উঠল। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আরেকটি ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হলো এ দেশের মানুষ। জুলাই সনদে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের সম্মতি এবং স্বাক্ষরের কাজটি সহজসাধ্য ছিল না। শেষ মুহূর্তে নানান অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে। এনসিপিসহ কয়েকটি দল এ সনদে এখন পর্যন্ত স্বাক্ষর করেনি। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানেও দলটি অনুপস্থিত ছিল। এটা নিশ্চয়ই এ অনুষ্ঠানের আনন্দ ও আবেগ কিছুটা হলেও ম্লান করেছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে সকালে অনুষ্ঠানস্থলে ঘটেছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। জুলাই যোদ্ধারা কিছু দাবি সনদে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তাদের বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়। কিন্তু জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এবং সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়। জুলাই যোদ্ধাদের দাবি মেনে কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নসংক্রান্ত অঙ্গীকারনামায় সংশোধন আনে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এসব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এ অনুষ্ঠানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিটি অর্জনের জন্য ত্যাগ এবং বৈরিতাকে পরাস্ত করার গৌরবময় ইতিহাসের এক প্রতীক। আমাদের কোনো অর্জনই সহজলভ্য নয়, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগের ঘটনা তা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিয়েছে।

প্রতিকূলতা জয় করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, তা আবারও প্রমাণ হলো। জুলাই সনদে স্বাক্ষর ছাড়া নির্বাচন অভিযাত্রা সম্ভব ছিল না। এটিই হচ্ছে আগামী নির্বাচনের ভিত্তি। এ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়ার শেষ বাধা অতিক্রম করল বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের বিষয়টি তুলে ধরেন। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ড. ইউনূস।

অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ অনুষ্ঠানের কিছু অপূর্ণতা আছে। বিশেষ করে জুলাই আন্দোলনের অগ্রসৈনিকদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির অনুপস্থিতি সবাইকে পীড়া দিয়েছে। এনসিপির এখনকার জনপ্রিয়তা যা-ই হোক না কেন, এ সনদের প্রেক্ষাপট তারাই তৈরি করেছিল-এ সত্য অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি দানব সরকারের পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের ভিত্তি রচনা করেছিলেন এ তরুণরাই। কোটা সংস্কার আন্দোলনই শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। তরুণদের পক্ষে রাজপথে নেমে আসে সর্বস্তরের মানুষ। এ তরুণরা ইতিহাসের সূর্যসন্তান। অনেকে মনে করেন, জুলাই বিপ্লবের পর এ তরুণদের অন্তর্র্বর্তী সরকারের অংশ হওয়া উচিত হয়নি। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থেকে এত তাড়াতাড়ি রাজনৈতিক দল গঠনের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। আমি এ বিতর্কে যেতে চাই না। আমি মনে করি বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যের রক্তসঞ্চালন জরুরি। নতুন চিন্তাভাবনা রাজনীতিকে আরও বিকশিত করবে। এনসিপির নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই তরুণ। বেশির ভাগই হয় এখনো ছাত্র কিংবা সদ্য শিক্ষাজীবন শেষ করা তরুণ। এঁদের সামনে অনেক পথ। তাঁদের তাড়াহুড়া করার কিছু নেই। ক্ষমতায় যাওয়ার চেয়ে তাঁদের জাতির বিবেক হিসেবে দেখতেই জনগণ বেশি আগ্রহী। জুলাই আন্দোলনের পর তাঁরা যদি ক্ষমতা থেকে দূরে অবস্থান করে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতেন, তাহলে জনগণ যে তাঁদের মাথায় তুলে রাখত তা হলফ করেই বলা যায়। যখনই তাঁরা সরকারের অংশ হলেন, রাজনৈতিক দল গঠন করলেন তখন তাঁদেরও প্রচলিত ধারার ক্ষমতার কাঙাল রাজনীতিবিদদের কাতারে ভাবতে শুরু করল মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে তাঁদের প্রতি আবেগ, ভালোবাসা ধীরে ধীরে থিতিয়ে পড়ল। এর চেয়েও বড় কথা হলো, এ দেশ জোয়ারভাটার দেশ। এখানে সব দিন সবার সমান যায় না। চব্বিশের জুলাই-আগস্টে এনসিপির তরুণদের যে জনপ্রিয়তা ছিল তা এখন আর নেই। এটাই পৃথিবীর নিয়ম। আমার মনে হয়, তরুণরা এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারেননি। গত বছরের আগস্ট থেকে ধীরে ধীরে তাঁদের জনপ্রিয়তার নিম্নমুখী ধারা হয়তো তাঁদের মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই এনসিপির তরুণদের অনেকে অসহিষ্ণু আচরণ করছেন, যা তাঁদের কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে না। কারও কলিজা ছিঁড়ে ফেলার হুমকি কিংবা কাউকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করা অধিকাংশ মানুষই পছন্দ করে না। রাজনীতি ধৈর্য এবং ত্যাগের পরীক্ষা। এখানে এলাম, দেখলাম, জয় করলামের মতো ঘটনা ঘটে না। রাজনীতিতে জনগণেই হলো আসল বিচারক। তাদের পছন্দ-অপছন্দই আসল কথা। এজন্যই এনসিপির উচিত ধীরস্থিরভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। তাঁদের প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে চিন্তাভাবনা করে। জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত কতটা রাজনৈতিক বিবেচনাপ্রসূত আর কতটা আবেগতাড়িত, তা এক বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক বিবেচনা থেকে যদি এনসিপি জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়টি দেখত তাহলে নিশ্চয়ই এ ধরনের আবেগতাড়িত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করত না। কারণ জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন, দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। জুলাই সনদ সম্মিলিতভাবে অনুমোদন করলেই না তা কীভাবে কার্যকর করা হবে, সে প্রশ্ন আসবে। জুলাই সনদে সব দল স্বাক্ষর করার পর নিশ্চয়ই এ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে আলোচনা হবে। সরকার সবার মতামত নিয়ে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। জুলাই সনদের জন্য গণভোট করতে হবে, এ ব্যাপারে ইতোমধ্যে ঐকমত্য হয়েছে। কখন গণভোট হবে, গণভোটে কীভাবে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হবে, সেসব বিষয় এখনো অমীমাংসিত। আলোচনার মাধ্যমেই এর সমাধান করা সম্ভব। এ কারণেই জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে। এ সই করার অর্থ এটা নয় যে তারা নভেম্বরে গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি থেকে সরে এসেছে। এনসিপিও তাদের দাবি বহাল রেখে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে পারত। এতে তাদের দাবি আরও জোরদার হতো। এনসিপির মূল দাবির সঙ্গে কারও দ্বিমত নেই। সব রাজনৈতিক দলই চায় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি। এ আইনি বৈধতা কোন পদ্ধতিতে হবে তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ আছে। এটাই স্বাভাবিক। দলগুলো যদি আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জুলাই সনদ তৈরি করতে পারে তাহলে তারা আলোচনার মাধ্যমেই এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে পারবে। তাই জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বর্জন এনসিপির একটি ভুল সিদ্ধান্ত। একে আমি বলব তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস। তবে আশার কথা, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, পরেও দলগুলো এ সনদে স্বাক্ষর করতে পারবে। ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এ সনদে স্বাক্ষরের সুযোগ আছে। তাই আমরা আশা করি তরুণদের আবেগ প্রশমিত হলে নিশ্চয়ই তাঁরা বাস্তবতা অনুধাবন করবেন। জুলাই সনদে সই করে এনসিপি গণতন্ত্র উত্তরণের পথ প্রশস্ত করবে। জুলাই বিপ্লব পাবে পূর্ণতা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

Email : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা