শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:১০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

‘রোগের নাম’ ‘জাহিদ মালেক’ রোগী স্বাস্থ্য খাত
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

জাহিদ মালেক। মানিকগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। এমপি হওয়ার পথ ধরে এগিয়েছেন মন্ত্রিত্বের পথে, আর গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। অভিযোগ উঠেছে, অজস্র অপকর্মের মাধ্যমে তিনি এই সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। মানিকগঞ্জ-৩ আসন তার সংসদীয় এলাকা হলেও গোটা জেলায় ছিল মালেকের ‘শাসন’।

জেলার বালুমহাল থেকে শুরু করে সবজির আড়ত পর্যন্ত, সব ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ ছিল জাহিদ মালেকের। এই আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে নিজস্ব বাহিনী গড়েছিলেন তিনি। বাহিনীটিকে নিয়ন্ত্রণ করতেন তার একমাত্র ছেলে রাহাত মালেক।

৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে স্থানীয় ও ভুক্তভোগীরা জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং মানিকগঞ্জ পৌরসভা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ-৩ আসন। নৌকা প্রতীকে টানা চারবার এ আসন থেকে এমপি পদে বিজয়ী হন জাহিদ মালেক। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে জাহিদ মালেক গড়ে তুলেছেন মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ১০ তলা বাণিজ্যিক ভবন, বিশাল বাগানবাড়ি, সভা-সেমিনার করার জন্য ছেলের নামে ‘শুভ্র সেন্টার’, ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লটসহ বনানীতে ১৪ তলা বিটিএ টাওয়ার। গত ২০০৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা পর্যন্ত ১১ গুণ সম্পদ বেড়েছে জাহিদ মালেকের। মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে সহযোগী সংগঠনের সব পদ-পদবিতে নেতা নির্ধারণে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছেন জাহিদ মালেক। তার সাম্রাজ্যে কেউ বাধা হতে চাইলে তাকেই সরিয়ে দিতেন তিনি। ‘দুষ্ট ও অসৎ’ লোকজন নিয়ে কমিটি ঘোষণা করে বাণিজ্য করাই ছিল সাবেক এই মন্ত্রীর কাজ। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কে কোন পদ পাবেন, টাকার বিনিময়ে তা নির্ণয় করেছেন সাবেক এই মন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালেক। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, জেলায় বালু মহালগুলোর অধিকাংশই নিয়ন্ত্রণ করত জাহিদ মালেক বাহিনী। এসব বালু মহাল থেকে বড় একটি মাসোহারা প্রতি মাসে পেতেন জাহিদ মালেক। মাসোহারার অর্থ দিতে দেরি হলে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হতো ব্যবসায়ীদের। একপর্যায়ে এই বালু মহালের মাসিক মাসোহারার অর্থ কম বলে নারাজি প্রকাশ করেন সাবেক এই মন্ত্রী। পরবর্তী সময়ে মহাল পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার ওরফে মাটি বাশার এবং জাহিদের বিশ্বস্ত সহচর আফসার সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর বালু মহাল নিয়ন্ত্রণে রেখে শত শত কোটি টাকার বাণিজ্য করেছেন জাহিদ মালেক ও তার বাহিনী। মানিকগঞ্জে সরকারিভাবে স্বল্পমূল্যে সার পাওয়ার কথা থাকলেও সেই সার নিয়ন্ত্রণ করতে শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়েছিলেন জাহিদ মালেক। সাবেক এই মন্ত্রীর আস্থাভাজন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু বক্কর তুষার গং জেলার সার নিয়ন্ত্রণ করেছে। চড়া দামে কালোবাজারে এই সার পাচার করেছেন তারা। এদিকে সার না পেয়ে কৃষকরা হাহাকার করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও সেসময় কিছু বলতে সাহস পায়নি। আবু বক্কর তুষার গংয়ের সিন্ডিকেটের কারণে জেলা-উপজেলার সাধারণ কৃষককে চড়া দাম দিয়ে সার কিনতে হতো। এতে উৎপাদন খরচ অনেকাংশেই বেড়ে যেত তিন গুণ। আর অতিরিক্ত মূল্যে কালো বাজারের সার বিক্রির বড় একটি অংশ পেতেন জাহিদ মালেক।

মানিকগঞ্জ-৩ আসনের জাগীর ইউনিয়নের মেঘশিমুল এলাকার চাষি জয়নাল মিয়া বলেন, সার কেনার কথা সরকার নির্ধারিত ডিলারের কাছ থেকে। তবে মৌসুমের শুরুতে কিছু সার পেলেও মাঝামাঝি পর্যায়ে এসে সংকট দেখা দিত। যেহেতু সার সংকট সেজন্য বাধ্য হয়েই প্রতি কেজি সারে ২-৩ টাকা বেশি দিয়ে বাইরের দোকান থেকে ক্রয় করতে হয়েছে আমাদের। অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে সার ক্রয়ের কারণেই উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যেত। মানিকগঞ্জের পরিবহন সেক্টরের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করত জাহিদ মালেক গং। জানা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে প্রতিটি যানবাহন থেকে জিপির নামে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা তুলত মালেক বাহিনী। সরাসরি এই বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ও জেলা শ্রমিক লীগের নেতা বাবুল সরকার ওরফে কানা বাবুল। এই সেক্টর থেকে বছরে দুই শত কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে এবং সিংহভাগ নিতেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

জেলার সদর উপজেলার মানড়া এলাকার বাস মালিক সিদ্দিক মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে পরিবহন সেক্টর ছিল তাদের কাছে সোনার হরিণ। এই পরিবহন সেক্টরের বাস মালিক সমিতির সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত ছিলেন। ওই সময়টাতে আমাদের মতো সাধারণ বাস মালিকদের জিম্মি করে ইচ্ছেমতো জিপির নামে চাঁদা আদায় করেছেন জাহিদুল। প্রতিটি পরিবহনের মালিক ক্ষুব্ধ হলেও নীরবে সব অত্যাচার সহ্য করে গেছেন, কারণ জাহিদুলের মাথার ওপর ছিলেন সাবেক মন্ত্রীর ছায়া। সেলফি পরিবহনের এক শ্রমিক লতিফ বলেন, পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকার গাবতলী পর্যন্ত যেতে প্রতিটি গাড়িকে চাঁদা দিতে হয়েছে ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকা পর্যন্ত। এই জিপির নামের বড় একটি চাঁদার টাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলামের হাতে। অন্য কেউ জিপির টাকা তুললে জানাজানি হবে বিধায় তার নিজের আপন ভাই মাহিদুল ইসলাম ও মাহিন খান নামের এক নারী ওই টাকা সরাসরি লেনদেন করতেন। এই ধরনের চাঁদার পর তো পুলিশের একটি মাসোহারা আছেই। সব মিলিয়ে গত ১৫ বছরে পরিবহন মালিকসহ শ্রমিকরা তেমন সুবিধা করতে পারিনি।

মানিকগঞ্জ-৩ আসনেই সীমাবদ্ধ ছিল না জাহিদ মালেকের একচ্ছত্র আধিপত্য, বাকি দুটি সংসদীয় আসনেও চলত তার তাঁবেদারি। কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ঠিকাদার কাজ করবে সেটাও তিনি নির্বাচিত করতেন। এই কাজে তাকে সহায়তা করতেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আযম খান আপেলসহ নির্দিষ্ট একটি মহল। প্রতিটি ঠিকাদারি কাজের লাভের একটি অংশ নিজ পকেটে নিতেন জাহিদ মালেক। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আতিকা সরকার জেপির কর্ণধার আকরাম খান বলেন, গত ১৫টি বছর আমরা যারা সাধারণ ঠিকাদারি কাজ করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেছি তাদের পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে জাহিদ মালেকের সিন্ডিকেট। কাজ পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করলেও তার মধ্যে বিভিন্ন কারসাজি করে, কাজ দিতে নয়ছয় করেছে। অথচ তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের একের পর এক কাজ করেই চলছিল। এমনও হয়েছে আমরা কাজ শেষ করেও বিল পাইনি, ঘুরতে হয়েছে বছরের পর বছর। কিন্তু আওয়ামী লীগ বা মন্ত্রী সিন্ডিকেটের ঠিকাদাররা কাজ শুরুর পরপরই আংশিক বিল পেয়ে যেত। এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেক বড় বড় নেতাসহ সরকারি প্রকৌশলীরা জড়িত ছিলেন। আউটসোর্সিং খাতে জেলার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। অভিযোগ, এসব নিয়োগের জন্য প্রতিজনকে গুনতে হয়েছে আড়াই থেকে তিন লাখ করে টাকা। আউটসোর্সিংয়ে যারা নিয়োগ পেয়েছে তাদের বলা হয়, চাকরি স্থায়ী হলে আরও পাঁচ লাখ করে টাকা দিতে হবে। এসব আউটসোর্সিংয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন সহচর আফসার উদ্দিন সরকার। নিয়োগের পুরো টাকাই নিজের কবজায় নেন জাহিদ মালেক। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার নির্বাচনি এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনা কমিটিতে নিজের লোক রাখার জন্য বলপ্রয়োগ করতেন। এ ক্ষেত্রে সুপারিশকৃত ব্যক্তি অযোগ্য হলেও কমিটিতে রাখতে হতো। যে কারণে দীর্ঘদিন ধরে ওইসব অঞ্চলে শিক্ষার ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অধিকাংশ কমিটিতে জাহিদ মালেকের বাহিনীর উগ্র সমর্থকদের রাখায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এভাবেই মানিকগঞ্জে জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেন জাহিদ মালেক।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা