শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৪, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

একটি পরিকল্পিত নগরীর উত্থান বদলে দিয়েছে লাখো মানুষের ভাগ্য। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা দেশের নগরায়ণের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়, যা বিনিয়োগ ও বসবাস—দুই ক্ষেত্রেই হয়ে উঠেছে আস্থার প্রতীক। ঢাকার আবাসনে বসুন্ধরা এখন বিনিয়োগকারীদের বড় ভরসার জায়গা। জমি বিক্রি করে অনেক কৃষক হয়েছেন কোটিপতি, ফ্ল্যাট নির্মাণ করে ব্যবসায়ীরা পেয়েছেন ৩০০ গুণ পর্যন্ত মুনাফা।

একই সঙ্গে যারা এখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে, তারা পাচ্ছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, নিরাপত্তাসহ পূর্ণাঙ্গ নগরজীবনের সুবিধা, যা আর কোথাও নেই। আশির দশকে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের দূরদর্শী ও সাহসী উদ্যোগে শুরু হওয়া এই আবাসন প্রকল্প আজ দেশের সবচেয়ে সফল মডেল সিটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

স্বপ্ন থেকে বাস্তব : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঢুকলেই বোঝা যায়, এটি ঢাকার অন্য কোনো এলাকার মতো নয়। প্রশস্ত রাস্তা, দুই পাশে গাছের সারি, বড় ফুটপাত আর চারপাশে আধুনিক স্থাপনা।

আশির দশকে জমি কেনার সময় অনেকে সন্দেহ করেছিলেন, শহরের মূল অংশ থেকে অনেকটা দূরে বিশাল জমি নিয়ে কী হবে? কিন্তু বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছিলেন, ‘ঢাকা একদিন উত্তর দিকে ছড়িয়ে পড়বেই। তখন এই জায়গাই হবে নতুন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র।’

আজ সেই স্বপ্নই বাস্তব। প্রায় ২০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বসুন্ধরা এখন শুধু একটি আবাসিক প্রকল্প নয়, বরং দেশের নগর উন্নয়নের একটি নতুন প্রতীক।


রিহ্যাবের এক কর্মকর্তা জানান, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হলো দেশের আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগের ক্ষেত্র।

বসুন্ধরা গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বলেন, ‘বসুন্ধরাকে স্মার্ট সিটি না বলার কোনো কারণ নেই। যা যা সুবিধা একটি আধুনিক শহরে থাকা দরকার, এখানে সবই আছে।’

বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা লাভজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে এক লাখ ২৫ হাজার টাকায় জমি পাওয়া যেত।


এখন গড়ে এক থেকে দুই কোটি টাকা প্রতি কাঠা। কিছু জায়গায় তিন থেকে চার কোটি টাকা। বলতে পারেন, তিন দশকে বসুন্ধরায় জমির মূল্য প্রায় ৩০০ গুণ বেড়েছে। মানুষ এখানে শুধু থাকার জন্য নয়, বিনিয়োগের জন্যও জমি কিনছে।’

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বেশ কয়েকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ভলিউম জিরো লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপাল আর্কিটেক্ট ও এমডি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, ‘বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ঢাকার বর্ধিত নগরায়ণের প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকল্পিত অবকাঠামো, নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা ও বাণিজ্যিক সুযোগ একসঙ্গে মিলছে।’

তিনি বলেন, বসুন্ধরা শুধু আবাসন নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি, যেখানে বিনিয়োগ দীর্ঘ মেয়াদে নিরাপদ ও লাভজনক। গুলশান-ধানমণ্ডির সমমানের লাইফস্টাইল প্রজেক্টসহ আধুনিক প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব নকশা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বসুন্ধরা দেশের আবাসন খাতের সংজ্ঞাই পাল্টে দিয়েছে।

কৃষক থেকে কোটিপতি : বসুন্ধরার এই উত্থান বহু মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা খোকা মিয়া একসময় ছিলেন কৃষক। এখন তিনি বসুন্ধরার একটি সুপরিচিত রেস্তোরাঁর মালিক। তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে কাঠাপ্রতি জমি বিক্রি করেছিলাম এক লাখ ২৫ হাজার টাকায়। অনেকে বলেছিল ভুল করেছি। কিন্তু সেই টাকায় আমি ব্যবসা শুরু করি। আজ আমার তিনটি বাড়ি, দুটি গাড়ি। যদি জমি ধরে রাখতাম, তাহলে আরো কোটিপতি হতাম, তবে জীবন যেমন বদলেছে, তাতেই খুশি।’

খোকা মিয়ার মতো এমন গল্প এখানে অজস্র। এক গবেষণায় দেখা গেছে, বসুন্ধরায় জমি বিক্রি করা কৃষকদের কমপক্ষে ৭০ শতাংশ তাঁদের জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তন এনেছেন। কেউ বড় ব্যবসা শুরু করেছেন, কেউ সন্তানদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাঠিয়েছেন, আবার কেউ আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ নতুন বাড়ি তৈরি করেছেন।

জমি ও ফ্ল্যাটের দামের উল্লম্ফন : একসময় যে প্লট ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকায় পাওয়া যেত, আজ তা দুই থেকে পাঁচ কোটি টাকার কম নয়। শুধু জমিই নয়, ফ্ল্যাটের দামও কয়েক গুণ বেড়েছে। রিয়েল এস্টেট কম্পানির প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেন, ‘এখানে প্রকল্প নিলে ঝুঁকি বলতে কিছুই নেই। বাজারে ছাড়ার আগেই সব ফ্ল্যাট বিক্রি হয়ে যায়। বিদেশে থাকা অনেক ক্রেতা শুধু ভিডিও দেখে বুকিং দিয়ে দেন।’

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সালেহ বললেন, ‘আমি ২০১৫ সালে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছিলাম ৯০ লাখ করে। এখন প্রতিটির বাজারদর আড়াই কোটি টাকা। এটা শুধু বিনিয়োগ নয়, ভবিষ্যতের নিরাপত্তাও।’ এই অবিশ্বাস্য মূল্যবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে পরিকল্পিত নগরায়ণ এবং আস্থার এক মজবুত ভিত্তি।

আধুনিক জীবন হাতের মুঠোয় : বসুন্ধরায় বাসিন্দাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব প্রয়োজন মেটানোর ব্যবস্থা এলাকাটির ভেতরেই আছে।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় সেরা : দেশের অনেক শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমের স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় এই আবাসিক এলাকায় অবস্থিত। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি), ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, প্লে-পেন, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো থাকায় সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে অভিভাবকরা থাকেন নিশ্চিন্ত।

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সি-ব্লকে বসবাস করেন চাকরিজীবী মাহফুজা হোসাইন মৌ। তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে এখানকার হার্ডকো স্কুলে পড়ে। সকালে বাসে তুলে দিই, বিকেলে নিরাপদে ফিরে আসে। ঢাকার অসহনীয় ট্রাফিক জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকার ভোগান্তি নেই।’ স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা এককথায় অসাধারণ। বিশ্বমানের ‘এভারকেয়ার’ হাসপাতাল এলাকাটির ভেতরেই অবস্থিত। পাশেই রয়েছে ‘ইউনাইটেড’ হাসপাতাল। একজন প্রবাসী বাংলাদেশি চিকিৎসক বলেন, ‘এখন আমার অসুস্থ মা-বাবাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে হয় না। এখানেই বিশ্বমানের সব সেবা পাওয়া যায়।’

এ ছাড়া নির্মীয়মাণ বসুন্ধরা মেডিক্যাল সিটি, আফরোজা বেগম ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্বাস্থ্যসেবাকে আরো সহজলভ্য করে তুলছে।

নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও সবুজ পরিবেশ : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রতিটি প্রবেশপথে রয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। ২৪/৭ নিরাপত্তা প্রহরী এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসংবলিত সিসিটিভির নজরদারি এখানকার বাসিন্দাদের দেয় সর্বোচ্চ সুরক্ষা।

‘ডি’ ব্লকের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মুশিকুর রহমান বলেন, ‘আমি ২০১০ সাল থেকে এখানে আছি। এখানকার সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো পরিকল্পিত গঠন ও নিরাপত্তাব্যবস্থা। প্রশস্ত রাস্তা, সবুজে ঘেরা পরিবেশ, পরিচ্ছন্ন ফুটপাত এবং সুশৃঙ্খল ট্রাফিকব্যবস্থা একে ঢাকার অন্যান্য এলাকা থেকে আলাদা করেছে। বাসার নিচে পান-সিগারেটের টং দোকান নেই, ফলে অযথা জটলা বা উৎপাতও নেই।’

কেনাকাটা ও বিনোদন : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কেনাকাটার জন্য রয়েছে আধুনিক সুপারশপ, শপিং মল এবং নামিদামি রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে। খুব শিগগির এখানে যুক্ত হচ্ছে আরো তিনটি নতুন ও আধুনিক শপিং মল। বিনোদনের জন্য তৈরি হচ্ছে সিনেপ্লেক্স, আন্তর্জাতিক মানের গোল্ড জিম, স্পোর্টস সিটি এবং কনভেনশন সেন্টার।

আবাসন ব্যবসায়ী ও প্রবাসীদের ভরসাস্থল : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা দেশের রিয়েল এস্টেট খাতের সবচেয়ে বড় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। একটি নামকরা রিয়েল এস্টেট কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল হক বলেন, ‘আমরা গত পাঁচ বছরে বসুন্ধরায় প্রায় ৪০০ ফ্ল্যাট হস্তান্তর করেছি। এখানে ক্রেতাদের আস্থা এতটাই দৃঢ় যে প্রকল্প শুরু করার আগেই বেশির ভাগ ফ্ল্যাট বিক্রি হয়ে যায়। বিদেশে থাকা ক্রেতারা শুধু ভিডিও দেখেই বুকিং চূড়ান্ত করেন। এটা বাংলাদেশের অন্য কোথাও প্রায় অসম্ভব।’

প্রবাসীরা বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে বেশি বেছে নিচ্ছেন বসুন্ধরাকে। কানাডাপ্রবাসী ফারহানা রহমান বলেন, ‘আমি বিদেশে থাকি, কিন্তু ঢাকায় একটি নিরাপদ ঠিকানা চেয়েছিলাম। বসুন্ধরা সেই নিশ্চয়তা দিয়েছে। এখানে বিনিয়োগ করে আমি নিশ্চিন্ত।’ মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১০ বছর আগে একটি প্লট কিনেছিলাম। এখন সেই প্লটের যা দাম, তা দিয়ে আমি দেশে ফিরে একটি বড় ব্যবসা শুরু করতে পারব। বসুন্ধরা আমার স্বপ্নপূরণের পথ দেখিয়েছে।’

বিশেষজ্ঞদের চোখে দেশের সেরা নগর মডেল : স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, ‘বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ঢাকার জন্য এক ধরনের ভারসাম্য তৈরি করেছে। যদিও এটি বেসরকারি উদ্যোগ, তবে পরিকল্পনার দিক থেকে এটি নিঃসন্দেহে একটি সফল নগর মডেল।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘রিয়েল এস্টেট খাত বাংলাদেশের জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বসুন্ধরা প্রকল্পটি শুধু জমি বা ফ্ল্যাট বিক্রির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি ব্যাংক, বীমা, নির্মাণশিল্প থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা খাত পর্যন্ত বহুমুখী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড তৈরি করেছে।’

পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি হওয়ার পথে : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাকে পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বলেন, ‘আমরা চাই বসুন্ধরা শুধু একটি আবাসিক এলাকা না হয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটিতে পরিণত হোক। এখানে থাকবে ডিজিটাল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, গ্রিন এনার্জি, স্মার্ট সিকিউরিটি সিস্টেম এবং পরিবেশবান্ধব সব ব্যবস্থা। ২০২৬ সালের মধ্যে পুরো স্মার্ট সিটির সুবিধা বাসিন্দারা ভোগ করতে পারবেন।’

এই পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিতে বসুন্ধরাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হচ্ছে ছয়টি মেট্রো স্টেশন—ভাটারা, নতুনবাজার, নদ্দা, জোয়ারসাহারা, বসুন্ধরা ও মস্তুল। এই স্টেশনগুলো চালু হলে রাজধানীর সব প্রান্তের সঙ্গে দ্রুত ও সহজ যোগাযোগ নেটওয়ার্ক তৈরি হবে।

বসুন্ধরা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোক্তার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রায় ১৫ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। আমরা সদস্যদের সেই পরিমাণ সেবা দিতে চাই, যা তাঁরা প্রত্যাশা করেন এবং প্রাপ্য। আমরা পরিবহন ব্যবস্থাপনাটিকে গুরুত্ব দিচ্ছি। খুব দ্রুত একটি অত্যাধুনিক আলোকসজ্জাসংবলিত কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন করতে যাচ্ছি, যা বাসিন্দাদের একটা বড় ধরনের চাহিদা পূরণ করবে। স্বাস্থ্যের দিক বিবেচনা করে আমরা বয়স্কদের জন্য কেয়ার ইউনিট সুযোগ ও চক্ষু ক্যাম্প করতে চাই। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় আমরা বাসিন্দাদের জন্য একটি অত্যাধুনিক আলোকসজ্জাসংবলিত কমিউনিটি পার্ক, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি এবং বয়স্কদের জন্য কেয়ার ইউনিটের মতো সুবিধা চালু হবে বলে আশা করছি।’

বসুন্ধরার সম্প্রসারণ নিয়ে বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক জানান, ‘ফেজ ৪ নামে নতুন প্রকল্প শুরু হয়েছে। পূর্বাচলকেন্দ্রিক ৩০০ ফিটের চারপাশে আরো নতুন প্রকল্প আসবে। ড্রেনেজ, নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ সব কিছু একসঙ্গে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই ফেজ শেষের দিকে আরো উন্নয়ন হবে।’

তিনি উল্লেখ করলেন, ‘২০২৬ সালের মধ্যে পুরো স্মার্ট সিটির সুবিধা ব্যবহারযোগ্য হবে। নিরাপত্তা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন, শপিং ও যোগাযোগের সুবিধা—সবই এক জায়গায় সমন্বিত। বসুন্ধরা শুধু আবাসনের জন্য নয়, বিনিয়োগের ক্ষেত্র হিসেবেও অনন্য।’

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পিএসজির টিম বাসে পাথর নিক্ষেপ, গ্রেপ্তার ২
পিএসজির টিম বাসে পাথর নিক্ষেপ, গ্রেপ্তার ২

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট
স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’
‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার
ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা
উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক
শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড
সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য